ফায়ার সার্ভিসের ডিজি পরিবর্তন হলেও আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা হেড অফিসে রয়েছে বহাল তবিয়তে - Alokitobarta
আজ : রবিবার, ২৬শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফায়ার সার্ভিসের ডিজি পরিবর্তন হলেও আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা হেড অফিসে রয়েছে বহাল তবিয়তে


এবি সিদ্দীক ভূইঁয়া: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি পরিবর্তন হলেও আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা হেড অফিসে রয়েছে বহাল তবিয়তে, হেড অফিসের সামনে ব‍্যানার প্রদর্শন করে ফায়ার সার্ভিসের সকল ষ্টাফবৃন্দরা প্রতিবাদ করলেও দেখেও না দেখার ভান করছে ফায়ার সার্ভিসের কতৃপক্ষ।
অথচ অদৃশ্য শক্তির বলে বহাল তবিয়তে রয়েছেন এ সকল কর্মকর্তারা।ছাত্র জনতার আন্দোলনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ,শ্রমিক লীগকে সহযোগিতা করেছেন বলে অভিযোগ! থাকা সত্ত্বেও এক ঝাক আওয়ামীলীগ সরকারের অনুসারীদের দখলে রয়েছে বতর্মান ফায়ার সার্ভিস অধিদপ্তর। বড় ধরনের ষড়যন্ত্র করে চলছে আওয়ামীলীগের অনুসারীরা। গভীর ষড়যন্ত্রের জাল বুনছেন অধিদপ্তরে ঘুগ যুগ ধরে চেয়ার আঁকড়ে ধরে থাকা কর্মকর্তারা । স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পুরো আমল জুড়ে এসব কর্মকর্তারা ঢাকা ও আশেপাশে গুরুত্বপূর্ণ পদে বহাল থেকে ফয়দা লুটেছেন। এসব কর্মকর্তাদের অনেকের সাথেই সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক সচিবের সঙ্গে ছিল নিবিড় সম্পর্ক। এ সকল কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ।ফায়ার সার্ভিসে আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা ছাত্র জনতার মহান উদ্দেশ্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য এখনো হেড অফিসে সক্রিয় রয়েছেন।সকল সরকারি অফিসের কর্মকর্তাদের রদবদল করা হলেও।রদবদল করা হয়নি ফায়ার সার্ভিসে আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মাদের।সচিবালয়ে পদোন্নতি যে তাদের ফাইল রয়েছে সেখানে সুপারিশ নামায় উল্লেখ রয়েছে এরা আওয়ামী লীগের লোক ! তাদের হেড অফিস থেকে বদলি না করা হয়।তাহলে সকল ছাত্র জনতা মিলে এ অসাধু কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলবে বলে জানিয়েছেন বৈষম্য বিরুদ্ধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা।
নতুন মহাপরিচালক কে বেকায়দায় ফেলতে নানা পরিকল্পনা কারী হিসেবে এদের নামই ঘুরেফিরে আসে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়। অভিযোগের বিষয়ে সম্প্রতি অসংখ্য দৈনিক ও অনলাইন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পরেও টনক নড়ছে না কর্তৃপক্ষের।তাদের বিরুদ্ধে একাধিক সংবাদ প্রচার করা হলেও অদৃশ্য শক্তির বলে বহাল তবিয়তে রয়েছেন এ সকল কর্মকর্তারা। এসব অভিযোগ আমলে নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ তো দূরের কথা তাদের বিরুদ্ধে কোন তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়নি।তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়মের অসংখ্য অভিযোগ নিয়ে একাধিক জাতীয় সংবাদমাধ্যমের সংবাদ প্রচার করা হয়েছে। এসব সংবাদে তাদের দুর্নীতি ও অনিয়মের ভয়ংকর চিত্র ফুটে উঠলেও ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থাই গ্রহণ করেনি বলে জানা গেছে।এমনকি সামান্য তদন্ত কমিটি গঠনের প্রয়োজনীয়তা মনে করেনি তারা।আওয়ামী লীগের কাছ থেকে সুবিধা পাওয়া ঢাকায় হেড অফিসে কর্মরত এই কর্মকর্তারা শতকোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। দুদকের মুখা -মুখি না হওয়ার কারন তারা আওয়ামী লীগের প্রিয় ব‍্যক্তি। তাই আওয়ামী লীগের অদৃশ্য ইশারায় পার পেয়ে যায় বার বার দুদকের কাঠগড়ায় থেকে। অবৈধ সম্পদ রক্ষা ও হেড অফিসে থাকার জন‍‍্য এবং অন্য কোন সরকার ক্ষমতায় আসলে দুদকের মুখোমুখি হওয়ার ভয়ে।অঢেল অর্থ সম্পদের মালিক হিসেবে নিজ এলাকায় ব্যাপক পরিচিতি হয়ে উঠেছেন এ সকল কর্মকর্তারা ।

সূত্র জানায়, স্বৈরাচার সরকারের পতনের আগ পর্যন্ত অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থের একটি অংশ এসব কর্মকর্তাদের মাধ্যমে পৌঁছে যেত সাবেক সচিব ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পকেটে। কেউ কেউ সচিবের বাসায় বাজার পর্যন্ত পৌঁছে দিতেন বলেও জানা গেছে।ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার ভক্তবৃন্দের মেলায় দিনকে দিন অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে ফায়ার সার্ভিস অধিদপ্তর। শোনা যাচ্ছে, কোন এক অদৃশ্য পক্ষের নির্দেশে গভীর ষড়যন্ত্রের জাল বুনছেন অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা। সাবেক স্বৈরাচারী সরকারের অনেক দোসরদের সঙ্গে এসব কর্মকর্তাদের প্রতিনিয়ত যোগসাজস রয়েছে বলে সূত্র থেকে জানা গেছে।

সম্প্রতি ঘটে যাওয়া আনসার বিদ্রোহের মত ফায়ার সার্ভিসেও বড় ধরনের একটি তুলকালাম’ ঘটাতে চেষ্টা চালাচ্ছেন অধিদপ্তরের কিছু বিপদগামী কর্মকর্তা। তাদের সাথে জড়িত রয়েছেন আজ্ঞাবহ কয়েকজন ছোট কর্মকর্তা ও কর্মচারী।ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার আমল সুবিধাভোগী এসব কর্মকর্তাদের মধ্যে ডিরেক্টর অপারেশন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোঃ তাজুল ইসলাম, ডিডি সালেহ উদ্দিন আহমেদ, ডিডি আখতারুজ্জামাননাম অন্যতম। তাদের ষড়যন্ত্র বিস্তারে ফুট ফরমায়েশ করছেন একাধিক ফায়ার ফাইটার সহ দুইজন ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর। বড় ধরনের ষড়যন্ত্র চলছে বলে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি বিশ্বস্ত সূত্র।ইতিমধ্যেই ফায়ার সার্ভিসের ভেতরে বিভিন্ন ভাবে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। এসবের সাথে আওয়ামীলীগ সরকারের সময় মধু খাওয়া সুধিধাবাদী ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দোসর দীর্ঘদিন ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় চাকরি করা এই কর্মকর্তারা।এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে (ডিএডি ঢাকা এডি ঢাকা এবং সর্বশেষ ডিডি ঢাকা) সালেহ উদ্দিন আহমেদ, এডি ওয়ার হাউস মোঃ আনোয়ার হোসেন এবং ডিরেক্টর অপারেশন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোঃ তাজুল ইসলাম। ডিডি আখতারুজ্জামান।সূত্র জানায়, এরা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য ফায়ার সার্ভিসের ভিতর তীব্র অসন্তোষ তৈরির উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রের জাল বিছিয়েছেন। এসব কর্মকাণ্ডের পিছনে অবশ্যই আওয়ামী লীগের কোন অদৃশ্য রাঘব বোয়ালরা ইন্ধন দিতে গোপনে জড়িত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ফায়ার সার্ভিসের একজন বিভাগীয় প্রধান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, এমন বিদ্রোহ পরিকল্পনা যদি হয়েও থাকে সেটা যেন বাস্তবায়ন না করতে পারে সেজন্য ফায়ার সার্ভিসের এসব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দ্রুতই কৌশলী হওয়া উচিত।পাশাপশি পরিকল্পনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত বলে মনে করেন তিনি।

এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি নতুন। তবে এসব নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। ফায়ার সার্ভিস রাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ সেবামূলক সুশৃংখল প্রতিষ্ঠান। এখানে কোন দুষ্কৃতিকারীর প্রশ্রয় দেয়ার সুযোগ নেই। বিষয়টি খতিয়ে দেখবো।ডিডি আখতারুজ্জামানের পদোন্নতি হয়। ক্ষমতাশীন আওয়ামী লীগের অনুসারী হওয়ার সুবাদে। সচিবালয়ে পদোন্নতি যে তার ফাইল রয়েছে সেখানে সুপারিশ নামায় উল্লেখ রয়েছে ডিডি আখতারুজ্জামান আওয়ামী লীগের লোক।একথা তিনি উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের
সিন্ডিকেট গঠন করে নিয়োগ, বদলি বাণিজ্য ছাড়াও নানাভাবে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ ছিল তার বিরুদ্ধে।নামে বেনামে রয়েছে সম্পদের পাহাড়! সকল অপরাধ থেকে রেহাই পেয়ে যায়। আওয়ামী লীগের অনুসারী হওয়ার সুবাদে এই কর্মকর্তা।ছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে স্বৈরাচার আওয়ামী সরকারের প্রধান শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর থেকেই আত্মগোপনে ছিলেন। সুত্র ফায়ার সার্ভিস মিডিয়া সেল।নতুন ডিজি আসার সাথে সাথে চাকুরীতে বহাল রয়েছেন।তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, অত্যন্ত সাধারণ ঘর থেকে উঠে আসা এ সকল কর্মকর্তারা কীভাবে এতো সম্পদের মালিক হয়েছেন, সেটাই আমাদের অনুসন্ধানের লক্ষ্য হওয়া উচিৎ। আমাদের কাছে যদি আবার কেহ অভিযোগ করে তা হলে তদন্তের মাধ্যমে আইনের আওতায় এনে আইনআনুগ ব‍্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

রানা প্লাজার ঘটনার পর সরকারি কিছু নিয়ম গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠানকে বেঁধে দেওয়ার পর থেকে এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে মূলত অল্প সময়ের ব্যবধানে প্রচুর সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। সব শিল্পপ্রতিষ্ঠানে ফায়ার ফাইটিং লাইসেন্স দেওয়া ও নবায়ন এবং ফায়ার ফাইটিংয়ের সব ইকুইপমেন্ট নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে নিতে বাধ্য করানো তার অসৎ উপার্জনের প্রধান মাধ্যম হিসেবে তিনি ব্যবহার করেছেন। নিজেদের নামে সম্পত্তি কম ক্রয় করেন বলে অভিযোগে বলা হয়েছে। তিনি প্রায় সব সম্পত্তি বউ, শালা, ভাইয়ের মেয়েসহ নিকট আত্মীয় স্বজনের নামে সম্পত্তি ক্রয় করেছেন। এ সকল কর্মকর্তা দের।ফায়ার সার্ভিসের একাধিক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে তাদের হতাশা প্রকাশ করে সংবাদমাধ্যমকে জানান, দুর্নীতি অনিয়ম ও এমন চিত্র প্রকাশ হওয়া ফায়ার সার্ভিস এর মত একটি গৌরব উজ্জ্বল বাহিনী কলঙ্কিত হওয়ার শামিল। তাদের বিরুদ্ধে কোন প্রকার ব্যবস্থা না নেওয়ায় কারন তারা আওয়ামী লীগের প্রিয় ব‍্যক্তি হওয়া সুবাদে পার পেয়ে যায়।সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের কিংবা মেসেজে বক্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করা হলেও তার কোনো জবাব পাওয়া যায়নি।

বৈষম্য বিরুদ্ধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা বলেন, আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মাদের বিরুদ্ধে ফায়ার সার্ভিসের হেড অফিসের সামনে ব‍্যানার প্রদর্শন করে ফায়ার সার্ভিসের সকল ষ্টাফবৃন্দরা। কিন্তু এ প্রতিবাদও আমলে নেওয়া হয়নি। অথচ অদৃশ্য শক্তির বলে বহাল তবিয়তে রয়েছেন এ সকল কর্মকর্তারা।তাদেরকে হেড অফিস থেকে সরিয়ে অন্যত্র বদলি করে আইনের আওতায় এনে বিচারের ব‍্যবস্থা করতে হবে।সচিবালয়ে পদোন্নতি যে তাদের ফাইল রয়েছে সেখানে সুপারিশ নামায় উল্লেখ রয়েছে এরা আওয়ামী লীগের লোক!ক্ষোভ প্রকাশ করে আরও বলেন,তা না হলে আমরা ছাত্র জনতা ফায়ার সার্ভিস সংষ্কার আন্দোলনের ডাক দিতে বাধ‍্য হব।

তাদের নিজ নিজ এলাকার একাধিক ব‍্যক্তি নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, আওয়ামী লীগের প্রিয় ব্যক্তি ছিলেন তাদের সকলের পরিবার।তারা সকলে ছাত্র অবস্থায় আওয়ামী লীগের রাজধানীর সাথে জড়িত।তাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ সেটা সত্য।একথা গুলো তাদের নিজ এলাকায় বিভিন্ন ব‍্যক্তির কাছ থেকে জানা। আওয়ামী লীগের তথ্য সন্ত্রাস সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা ছরিয়ে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে।এদের মূল উদ্দেশ্যই হলো ছাত্র জনতার মহান উদ্দেশ্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করা।

এ বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘দুর্নীতি কখনো ছোট বড় নই। দুর্নীতি তো দুর্নীতিই সেটি যেমনই হোক। ছোট ছোট দুর্নীতি থেকেই বড় বড় দুর্নীতির জন্ম দেয়। দুদক আগের চেয়ে ভালো কাজ করছে এতে কোনো সন্দেহ নেই। দুদকের দুর্নীতির বিষয়ে আর বিশদ অনুসন্ধান প্রয়োজন। একইসঙ্গে দুদকের জনবলেরও ঘাটতি রয়েছে সেগুলোর সমাধান প্রয়োজন। কেননা যে তুলনায় দুর্নীতির অভিযোগ আসে সেই তুলনায় দুদক অনুসন্ধান করতে পারে না। যদি সকল দুর্নীতি দুদক অনুসন্ধান করতে পারতো তাহলে দুর্নীতি অনেকাংশে কমে আসত। তবে আমরা আশাবাদী দুর্নীতিবাজদের শিকড় উপড়ে ফেলা সম্ভব সেটি একদিন হবেই।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান বলেন,আমরা অনেক দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছি।যদি আরো অভিযোগ পাই সেটাও তদন্তের মাধ্যমে আইন আনুগব‍‍্যবস্থা গ্রহন করা হবে। যারাই অপরাধ করুক না কেন আমাদের অনুসন্ধানে যদি কোনোভাবে প্রমাণিত হয়।’তবে আমরা তাদের বিরুদ্ধে মামলা করব এবং প্রয়োজনীয় যত ব্যবস্থা আছে তা নেব।কোনো দুর্নীতিবাজকে ছাড় দেওয়া হবে না।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরে মহাপরিচালক,ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল জানান,আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মাদের বিরুদ্ধে ফায়ার সার্ভিসের হেড অফিসের সামনে ব‍্যানার প্রদর্শন করে ফায়ার সার্ভিসের সকল ষ্টাফবৃন্দরা। কিন্তু এ প্রতিবাদও আমলে নেওয়া হয়নি। অথচ অদৃশ্য শক্তির বলে বহাল তবিয়তে রয়েছেন এ সকল কর্মকর্তারা।এমন অভিযোগ করা হলে তিনি বলেন আমি নতুন আমার জানা নেই।অভিযোগ পত্র পেলে তদন্তের মাধ্যমে প্রমাণিত হলে আইনের আওতায় এনে বিচারের ব‍্যবস্থা করা হবে।

Top