রমজান মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ২১ হাজার ৫৮৯ কোটি টাকা - Alokitobarta
আজ : সোমবার, ২৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদঃ
সবল ব্যাংকের সঙ্গে দুর্বল ব্যাংক একীভূত করা থেকে পিছু হটছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি'র বেনাপোল শাখা কমিটির অনুমোদন বেশ কয়েকটি আসনে স্বতন্ত্র সংসদ-সদস্যের ক্ষমতার কাছে অসহায় তারা সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যর্থতার তথ্য গোপন করতেই এমন উদ্যোগ দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করার জন্য আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর দুর্দশাগ্রস্ত সম্পদের তথ্য প্রকাশ করতে হবে দেশের আবহাওয়ায় বিরাজ করছে মরুভূমির তাপ,বৃষ্টির বাতাস সরে গেছে চীনের দিকে আকাশে বুলেট-বারুদের ধোঁয়া,ঘুম থেকে উঠলেই সাইরেনের শব্দ তড়িঘড়ি ও জোরপূর্বক ব্যাংক একীভূতকরণ ব্যাংকিং খাতে অব্যাহত দায়মুক্তির নতুন মুখোশ গণমাধ্যমে প্রচারিত খবর সঠিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে না,জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হচ্ছে

রমজান মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ২১ হাজার ৫৮৯ কোটি টাকা


মোহাম্মাদ আবুবকর সিদ্দীক ভুঁইয়া :রমজান মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ২১ হাজার ৫৮৯ কোটি টাকা। যা মার্কিন ডলার হিসাবে ২০১ কোটি ৭৬ লাখ ডলার।রোববার (২ এপ্রিল) এ প্রতিবেদনে প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।রমজান মাসে পাঠানো প্রবাসী আয় গত সাত মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। অবশ্য অর্থবছরের প্রথম দুই মাসের হিসাব করলে মার্চের প্রবাসী আয় তৃতীয় সর্বোচ্চ। জুলাই ও আগস্ট মাসে এসেছিল যথাক্রমে ২০৯ কোটি ডলার ও ২০৩ কোটি ডলার। জুলাই-মার্চ ৯ মাসে মোট প্রবাসী আয় এসেছে এক হাজার ৬০৩ কোটি ডলার।প্রবাসী আয়ের এই পরিমাণ আগের মাসের চেয়ে ৪৫ কোটি ৭২ লাখ ডলার বেশি। ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৫৬ কোটি ১২ লাখ ডলার। আর আগের বছরের (২০২২ সালের) মার্চের তুলনায় রেমিট্যান্স বেড়েছে ১৫ কো‌টি ৮০ লাখ ডলার। গত বছরের মার্চে প্রবাসী আয় ছিল ১৮৫ কোটি ৯৭ লাখ ডলার।মার্চ মাসে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২৩ কোটি ৪৬ লাখ মার্কিন ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৪ কোটি ৫০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৭৩ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৫ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার প্রবাসী আয়।

রমজান, ঈদ বা উৎসবে প্রবাসীরা টাকা বেশি পাঠালেও ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী আয় পাঠানোর জন্য নানাভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছে সরকার। এ জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। এতে কয়েক মাস ধরেই ধীরে ধীরে প্রবাসী আয় বাড়ছিল। প্রবাসী আয় বাড়াতে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেগুলো- বৈধ পথে প্রবাসী আয় পাঠানোর বিপরীতে নগদ প্রণোদনা ২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২ দশমিক ৫ শতাংশ করা, প্রবাসীদের সিআইপি সম্মাননা দেওয়া, প্রবাসী আয় বিতরণ প্রক্রিয়া সম্প্রসারণ ও সহজ করা, অনিবাসী বাংলাদেশিদের জন্য বিনিয়োগ ও গৃহায়ন অর্থায়ন সুবিধা দেওয়া, ফিনটেক পদ্ধতির আওতায় আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার অপারেটরকে বাংলাদেশের ব্যাংকের সঙ্গে ড্রয়িং ব্যবস্থা স্থাপনে উদ্বুদ্ধ করা ও রেমিট্যান্স পাঠাতে ব্যাংক বা এক্সচেঞ্জ হাউসগুলোর চার্জ ফি মওকুফ করা হয়েছে।এছাড়া সেবার বিনিময়ে দেশে প্রবাসী আয় আনার ক্ষেত্রে ফরম সি পূরণ করার শর্ত শিথিল করার ব্যবস্থা করা হয়। ঘোষণা ছাড়াই সেবা খাতের উদ্যোক্তা ও রপ্তানিকারকদের ২০ হাজার মার্কিন ডলার দেশীয় মুদ্রা দেশে আনার সুযোগ দেওয়া হয়। সর্বশেষ এ সার্কুলার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

Top
%d bloggers like this: