ছাত্রদের প্রতি সংহতি শিল্পীদের - Alokitobarta
আজ : রবিবার, ২৭শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদঃ
বিপুর বিপুল লুটপাট,পাহারায় উপদেষ্টার স্বামী ! ২৩ লাখ মৃত ভোটার,নতুন ভোটার ৬৩ লাখ সংসদ, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদের প্রস্তাবে দ্বিমত জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ছাত্র-জনতার গণহত্যায় জড়িত পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা পুরস্কৃত হচ্ছেন বিতর্কিতরা, বিবেচনায় নেই স্বৈরাচারবিরোধী অগ্রণী ভূমিকা পালনকারীরা চুরি, ডাকাতি, অপহরণ,অবৈধ দখলদারির সহ বিভিন্ন মামলা থাকা সত্ত্বেও দেশকে অস্থিতিশীল করার মাষ্টার মাইন... কুয়েট ভিসি-প্রোভিসিকে অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি দেশে শক্তিশালী উদ্ভাবনী সংস্কৃতি গড়ে তুলতে সবাই কার্যকর অবদান রাখবেন বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষ ১০-এ নেই রাজধানী ঢাকা নির্বাচন ঘিরে ভিন্ন কৌশলে এগোচ্ছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী

ছাত্রদের প্রতি সংহতি শিল্পীদের


আলোকিত বার্তা:বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দাবির প্রতি সংহতি জানিয়ে প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন কণ্ঠশিল্পী, ব্যান্ডদল ও গীতিকার-সুরকাররা। আজ (৩ আগস্ট) শনিবার বিকেল ৩টায় তারা জড়ো হন ধানমন্ডির রবীন্দ্র সরোবরে। এ সময় তাদের হাতে ছিল বাংলা গানের চরণ লেখা ফেস্টুন। বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে মানুষের মুখে মুখে সেসব গানের চরণ শোনা যায়। শিল্পীরা র‍্যাপার হান্নানের মুক্তিসহ শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন।এ আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন শিল্পী সুজিত মোস্তফা, আসিফ আকবর, ব্যান্ড তারকা মাকসুদ, পার্থ বড়ুয়া, হামিন আহমেদ, টিপু, শিল্পী এলিটা করিম, শওকত আলী ইমন, জয় শাহরিয়ার, মুহিন, সুরকার প্রিন্স মাহমুদ, গীতিকবি লতিফুল ইসলাম শিবলী প্রমুখ। মাইলস, সোলস, শিরোনামহীন, ওয়ারফেজ, আর্টসেল, অ্যাশেজ, ক্রিপটিক ফেট, সোনার বাংলা সার্কাস ব্যান্ডের সদস্যদেরও এতে দেখা যায়। ক্রিপটিক ফেইট ব্যান্ডের ভোকাল শাকিব চৌধুরী বলেন, ‘প্রথম দিন থেকেই আমরা ছাত্রদের দাবির সঙ্গে আছি। আমাদের বন্দুক দিয়ে আমাদের ছাত্র, আমাদের জনতা মারা হচ্ছে, এমনটা হয়েছিল ৫২, ৬৯-এ। ৭১ সালে পাকিস্তানিরা মেরেছে। এখন ভিডিওতে দেখা গেছে, হেলিকপ্টার থেকে গুলি করা হচ্ছে। এখানে কি গৃহযুদ্ধ হচ্ছে? আমরা কি শত্রু? ছাত্ররা কি শত্রু?মাকসুদ বলেন, ‘আমরা র‍্যাপার হান্নানের মুক্তি চাই।

ছাত্রদের এত রক্ত ঝরেছে এর বিচার চাই। এত রক্ত কেন ঝরবে? এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সহিংসতায় অনেক মানুষ মারা গেছে। তাদের হত্যার বিচার চাই।’ প্রিন্স মাহমুদ বলেন, ‘র‍্যাপার হান্নানের মুক্তি চাই। যত জলদি সম্ভব তাকে মুক্তি দেওয়া হোক। অনেকেই বলছেন এত পরে আমরা কেন এখানে এসেছি। প্রথম থেকে ছাত্রদের দাবির প্রতি আমাদের সমর্থন ছিল আমাদের। আমরা রাতে ঘুমাতে পারি না। আমরা এসব হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’ আসিফ আকবর বলেন, ‘কোটার অধিকার চাইতে গিয়ে আমাদের সন্তানদের কেন গুলিবিদ্ধ হতে হবে? তাদের রাজপথে হত্যা করা হয়েছে, হেলিকপ্টার থেকে গুলি করা হয়েছে। এইসব হত্যার বিচার যতক্ষণ না পাব, আমরা আমাদের এই সন্তানদের সঙ্গে আছি।সেখানকার সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে তাদের বেশির ভাগই গিয়ে যোগ দেন শহীদ মিনারে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে।

Top