শীতের সময় পরিবেশে ধুলাবালি বেশি থাকে এবং আবহাওয়া শুষ্ক হওয়ায় চোখের স্বাভাবিক আর্দ্রতা নষ্ট হয়। - Alokitobarta
আজ : মঙ্গলবার, ১০ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৫শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদঃ
প্রাথমিকে পোষ্য কোটা বাদ, মেধার ভিত্তিতে ৯৩ শতাংশ শিক্ষক নিয়োগ কোনো অবৈধ বিদেশির জায়গা হবে না বাংলাদেশে ফায়ার সার্ভিসের ডিজি পরিবর্তন হলেও আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা হেড অফিসে রয়েছে বহাল তবিয়তে এিপুরা , কাশ্মীরসহ ভারতের বিরোধীপূর্ণ বিভিন্ন রাজ্যে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েন জরুরি এিপুরা , কাশ্মীরসহ ভারতের বিরোধীপূর্ণ বিভিন্ন রাজ্যে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েন জরুরি এিপুরা ,কাশ্মীরসহ ভারতের বিরোধীপূর্ণ বিভিন্ন রাজ্যে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েন জরুরি এবার বিআরটি লেইনে গুলিস্থান হয়ে গাজীপুর চলাচল করবে বিআরটিসির এসি বাস ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত অবসরপ্রাপ্ত সেনারা,ভারতের সঙ্গে আর নতজানু পররাষ্ট্রনীতি নয় অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে ফ্যাসিজমের প্রেতাত্মারা এখনো অবস্থান করছে থেমে আছে গ্রেফতারের উদ্যোগ

শীতের সময় পরিবেশে ধুলাবালি বেশি থাকে এবং আবহাওয়া শুষ্ক হওয়ায় চোখের স্বাভাবিক আর্দ্রতা নষ্ট হয়।


আলোকিত বার্তা:শীতের সময় পরিবেশে ধুলাবালি বেশি থাকে এবং আবহাওয়া শুষ্ক হওয়ায় চোখের স্বাভাবিক আর্দ্রতা নষ্ট হয়। ফলে চোখের অ্যালার্জি, চুলকানি, শুষ্ক চোখ, খচখচ করার মতো সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। শীতকালে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করলে এই সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।চশমা ব্যবহার করুন: বাইরে বের হলে চশমা বা রোদচশমা ব্যবহার করুন। সরাসরি সূর্যের আলো যাতে না পড়ে, সে জন্য পুরো চোখ ঢেকে থাকে—এমন ফ্রেমের চশমা ব্যবহার করুনশরীর আর্দ্র রাখুন: শরীর আর্দ্র রাখতে প্রচুর তরলজাতীয় খাবার খেতে হবে। এমনিতেই শীতে পানি পান কমে যায়। তাই পানি ছাড়াও ফলের রস, গরম স্যুপ ইত্যাদি খেতে পারেন, যা শরীর উষ্ণ ও আর্দ্র রাখতে সাহায্য করবে। এতে চোখের শুষ্কভাবও কমে যাবে।

ওমেগা-৩ যুক্ত খাবার খান: ওমেগা-৩ যুক্ত মাছ বেশি খেতে হবে। এতে চোখে অশ্রু বেশি তৈরি হবে।শাকসবজি খান: শাকসবজিতে প্রয়োজনীয় ভিটামিন, ক্যারোটিন ইত্যাদি আছে, যা চোখ ভালো রাখে। ফুলকপিতে থাকা ভিটামিন–এ চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। চোখের পুষ্টি উপাদানের ‘পাওয়ার হাউস’ বলা যেতে পারে মিষ্টিকুমড়াকে।
চোখের ব্যায়াম
চোখের উপযোগী ব্যায়াম নিয়মিত করা উচিত। এতে চোখের অতিরিক্ত ক্লান্তি দূর হওয়ার পাশাপাশি আর্দ্রতা ধরে রাখা সহজ হবে।ব্যায়াম ১: মাথা সোজা রেখে চোখ হাতের ডান থেকে বাঁয়ে ও বাঁ থেকে ডানে ১০ বার ঘোরাতে হবে। প্রতিদিন সম্ভব না হলে সপ্তাহে অন্তত তিন দিন করা যেতে পারে।
ব্যায়াম ২: কাজের ফাঁকে কিছু সময় চোখ বন্ধ রাখুন। হাতে হাত ঘষে হাতের তালু কিছুটা গরম করে বন্ধ চোখের ওপর রাখুন। হাতের তালু এমনভাবে রাখুন, যাতে ভেতরে কোনো আলো না যেতে পারে। দুই মিনিট এভাবে থাকুন। দিনে বেশ কয়েকবার এমন করলে চোখের বিশ্রাম হবে।
ব্যায়াম ৩: যারা কম্পিউটার ও মুঠোফোন বেশি ব্যবহার করেন, তাঁদের চোখ শুকিয়ে যাওয়ার সমস্যায় ভুগতে দেখা যায়। কাজেই একটানা তাকিয়ে না থেকে কম্পিউটার ও মুঠোফোন ব্যবহারের সময় ঘন ঘন চোখের পাতা ফেলুন। নিয়মিত পানির ঝাপটা দিয়ে চোখ পরিষ্কার করুন।
ব্যায়াম ৪: রাতে ঘুমানোর সময় বিছানায় শুয়ে চোখ বন্ধ করে চোখের পাতা আঙুলের ডগা দিয়ে হালকা করে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করুন। ভ্রুর নিচের দিকে ও চোখের নিচের দিক এভাবে দুই মিনিট ম্যাসাজ করুন। এতে ঘুমও ভালো হবে, চোখের অতিরিক্ত ক্লান্তিও দূর হবে।

Top