দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনতে থাইল্যান্ড বাংলাদেশে বিনিয়োগ করবে।
আলোকিত বার্তা:বাংলাদেশ এবং থাইল্যান্ডের মধ্যে বাণিজ্যিক সূচক অসম পর্যায়ে আছে।বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে থাইল্যান্ডের উচিত বাংলাদেশে বিনিয়োগ করা।বাংলাদেশ ব্যবসা-বান্ধব বিনিয়োগ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এখানে বিনিয়োগ করলে এশিয়ার যে কোনো রাষ্ট্রের চেয়ে বেশি সুবিধা পাওয়া যায়।মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুর মোমেনের সঙ্গে ঢাকায় নবনিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত অরুনরাঙ পথং হামফ্রিজের সাক্ষাতের সময় তিনি এসব কথা বলেন।
থাইল্যান্ডের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এটাই প্রথম সাক্ষাৎ।থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ শেষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র এ বিষয়ে সাংবাদিকদের জানান।পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন,চিকিৎসা পর্যটন খাতে থাইল্যান্ডের বেশ সুনাম রয়েছে। থাইল্যান্ডের উদ্যোক্তারা যদি বাংলাদেশে যৌথভাবে হাসপাতাল নির্মাণে বিনিয়োগ করে তবে দুই দেশই লাভবান হবে।
সাক্ষাতে রাষ্ট্রদূত পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জানান, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে বিনিয়োগ করার বিষয় খতিয়ে দেখতে এরই মধ্যে থাইল্যান্ডের ঢাকা মিশন থেকে ব্যাংককে একটি প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। বাংলাদেশের পর্যটনের উন্নয়নে ব্যাংকক কারিগরি সহায়তা দেবে।রাষ্ট্রদূত আরো জানান,দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনতে থাইল্যান্ড বাংলাদেশে বিনিয়োগ করবে।এছাড়া বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন আরো শক্তিশালী করতে শিগগিরই ব্যাংকক অথবা ঢাকায় দুই দেশের ব্যবসায়ীদের নিয়ে একটি বৈঠকের আয়োজন করা হবে।