ছায়া স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ফায়ার সার্ভিসের ডিজি জাহিদ, তার সহযোগী ৫ই আগষ্টের পরবর্তীতে মামলার আসামি পরিচালক অপারেশন তাজুল ইসলাম চৌধুরী!
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক,আলোকিত বার্তা :ছায়া স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ফায়ার সার্ভিসের ডিজি জাহিদ, তার সহযোগী ৫ই আগষ্টের পরবর্তীতে মামলার আসামি পরিচালক অপারেশন তাজুল ইসলাম চৌধুরী!ডিজির স্টাফ অফিসার শামস আরমান এ কথা দাবি করেন।এ সিন্ডিকেট সব সময় সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ,বয় ভীতি প্রদর্শন করিয়া থাকে।তাজুল ও শামস আরমান বলে,স্বরাষ্ট সচিবকে গনার টাইম নাই।আমরা কাকে কোথায় বদলি করবো সেটা আমাদের ব্যক্তিগত বিষয়। আমাদের ডিজি স্যার কোন নরমাল ব্যক্তি না। উনার বাড়ি চট্টগ্রাম। বর্তমান অন্তবর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার,উনি স্টাফ অফিসার ছিলেন।স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে ডিজি যা বলে উপদেষ্টা সাথে সাথে তা বাস্তবায়ন করেন।ফায়ার সার্ভিস এর পরিচালক (প্রঃ ও অর্থ)মোজাম্মেল হক আমাদের কথা না শুনার কারণে ডিজি স্যার আর পরিচালক অপারেশন মেনটেনেন্স তাজুল ইসলাম স্যার মিলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কে দিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা করে দিয়েছি।
মোজাম্মেল হকের চেয়ে ফায়ার সার্ভিসে তো আর কোন বড় অফিসার নেই, বাকি কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তো চুনাপুটি।
অপরদিকে পরিচালক অপারেশন মেনটেনেন্স তাজুল ইসলাম।মামলার আসামি থাকা সত্ত্বেও ডিজি তার অনৈতিক
কাজে সব সময় সহযোগিতা করতেছে।সে সব সময় সকল কর্মকর্তা কর্মচারীকে বলে থাকেন।ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক জাহিদ কামাল স্যার আমি এক সাথে চাকরি করেছি।স্যারকে আমিসহ ফায়ার সার্ভিস কয়েকজন কর্মকর্তা মিলে পছন্দ করে ফায়ার সার্ভিসে নিয়ে আসছি।আমার আপন ভগ্নিপতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল।তিনি সেনা দপ্তরে থাকেন।ফায়ার সার্ভিসের ডিজিকে আমি যা বলবো তা করতে বাধ্য। ফায়ারের ডিজি আমার সম্পর্কে অনেক কিছু জানেন। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সাথে আমার সম্পর্ক আছে। আমি যাকে যখন ইচ্ছা করি তাকে সেই জায়গা থেকে সরিয়ে ফেলতে পারি। আপনারা বুঝেন না, আমি যখন ডিজির রুমে যায় ডিজি তখন কাউকে ঢুকতে দেয় না। লাল বাতি প্রদর্শন করে থাকে। শুধু তাই নয়, ডিজির পাশে বদলীর গোপনীয় রুম আমার পরামর্শে হয়েছে।পরিচালক (প্রঃওঅর্থ )কাছ থেকে বদলীর,ওয়্যার হাউজ ও ফায়ার প্রিভেনশনের রাজস্ব ক্ষমতা ডিজির মাধ্যমে আমি নিয়েছি।বর্তমানে ফায়ার সার্ভিসের হতভাগা কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বলেন,শামস আরমান ও তাজুল ইসলাম , বিজিবির মত আমাদেরকে জিম্মি করে রেখেছেন।আমাদের ন্যায্য কথা বা যৌক্তিক দাবি কোন কিছুই বলতে দেয় না। যখন আমরা কোন কিছু বলতে চাই। তখন আমাদেরকে বিভাগীয় মামলা, সাময়িক বরখাস্ত, ইনক্রিমেন্ট স্থগিত বিনা বেতনের ছুটি, প্রশাসনিক বদলিসহ,বিভিন্ন রকমের হয়রানি করে থাকে।
তাজুল ইসলামের তার পছন্দের কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের নামের তালিকা ডিজিকে পূর্বে দিয়ে দেন।পরবর্তীতে লোক দেখানো মিটিং করেন।
যেখানে বদলি করার কথা অধিদপ্তরের ডিজি, পরিচালক (প্রঃও অর্থ), ডিডি এডমিন,এডি এডমিন ও প্রশাসন শাখা।
সেখানে তাজুল ইসলাম নিজেই বদলির কমিটি ডিজির মাধ্যমে করেছে। বিভিন্ন ফায়ার লাইসেন্স,সেফটি প্ল্যান ,বহুতল ভবন ও বাণিজ্য ভবনের, ছাড়পত্রউনি নিজেই তার সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কমিটি করে। অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন শিল্প কারখানা,ফায়ার রিপোর্ট, আটকিয়ে রেখে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় লোকদেরকে আরো ক্ষতিগ্রস্ত করে।