অনলাইনভিত্তিক গণমাধ্যমের জন্য বিজ্ঞাপন নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে - Alokitobarta
আজ : বৃহস্পতিবার, ৯ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৬শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদঃ
অনুমোদন ছাড়া বিদেশি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সম্পত্তি অর্জন করতে পারবে না ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত মুদ্রাপাচার বেড়ে যাওয়ায় দেশ প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা হারাচ্ছে এবং অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে পর্যায়ক্রমে শেয়ার বাজারে নিয়ে আসার নির্দেশনা স্থগিত হচ্ছে ৩৯৫ প্রকল্পের ব্যয় আ.লীগ নেতাদের জয়জয়কার উপজেলা নির্বাচনে ২৮ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড, অর্থদণ্ড ১৪ দশমিক ৭৬৯ বিলিয়ন ডলার করতে সম্মত হয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল স্ত্রী ও দুই সন্তানের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করেছে দুদক এক কোটি ৬৩ লাখ বাংলাদেশির ৪৮ বছরে বিদেশে কর্মসংস্থান

অনলাইনভিত্তিক গণমাধ্যমের জন্য বিজ্ঞাপন নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে


মোহাম্মাদ আবুবকর সিদ্দীক ভুঁইয়া:অনলাইনভিত্তিক গণমাধ্যমের জন্য বিজ্ঞাপন নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর সার্কিট হাউজ রোডের তথ্য ভবনে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা জানান।প্রতিমন্ত্রী বলেন, অনলাইন পত্রিকা ও নিউজ পোর্টালের জন্য সরকারি বিজ্ঞাপন হার নির্ধারণে নীতিমালা থাকা দরকার। এ সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়নে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে।এসময় চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স. ম. গোলাম কিবরিয়া, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. নিজামূল কবীর, বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান খালেদা বেগমসহ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।বর্তমান সরকারের সময়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার উন্নয়ন হয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় বর্তমান সরকারের সদিচ্ছা রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিগত দিনে যখন সামরিক শাসন ছিল ও সামরিক শাসন থেকে উদ্ভূত দল যখন এ দেশ শাসন করেছে এবং তাদের সঙ্গে বিভিন্ন সময় যখন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি ছিল সে সময়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার যে বাস্তবতা ছিল, সে জায়গা থেকে এখন আমরা কতটুকু এগিয়েছি, কতটুকু উন্নয়ন হয়েছে, সংখ্যাগত এবং গুণগত দিক থেকে এ তুলনামূলক বিষয়গুলো নিয়ে প্রকাশনা বের করতে হবে।মতবিনিময়কালে মোহাম্মদ আলী আরাফাত আরও বলেন, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মাধ্যমে সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম দেশের মানুষ এবং বিশ্ববাসীর কাছে আরও কার্যকরভাবে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। এখন প্রযুক্তি অনেক অগ্রসর হয়ে গেছে। মানুষের চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন এসেছে। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে অধিদপ্তরের কাজে নতুন নতুন বিষয় সংযোজন করতে হবে।ছাপাখানা প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন ১৯৭৩’ প্রয়োজনবোধে সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।এর আগে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের প্রদর্শনী ও বিক্রয় কেন্দ্র, জাদুঘর ও গ্রন্থাগার পরিদর্শন করেন প্রতিমন্ত্রী।

Top
%d bloggers like this: