ডিআইজি মিজান আইনের ফাঁক দিয়ে বের হতে পারবে না
আলোকিত বার্তা:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রায় শেষের দিকে। শিগগিরই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।তিনি বলেন, খুব শিগগিরই জানা যাবে তদন্ত প্রতিবেদন। সে যাতে আইনের ফাঁক দিয়ে বের হয়ে যেতে না পারে সে জন্য সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হচ্ছে।রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় শনিবার সকালে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ডিআইজি মিজানের বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তদন্ত করছে। তাদের তদন্তও শেষের দিকে বলে আমি শুনেছি। তদন্তে তার দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া গেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে। দোষী হলে ফৌজদারি ও বিভাগীয় মামলা হতে পারে।দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদের নেতৃত্বে তিন সদস্যের দল ডিআইজি মিজানের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের বিষয়ে অনুসন্ধান করেছে। অনুসন্ধানে মিজানের নামে-বেনামে চার কোটি দুই লাখ ৮৭ হাজার টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ পাওয়া গেছে। মিজানের ছোট ভাই মাহবুবুর রহমানের নামে করেছেন প্রায় এক কোটি টাকার সম্পদ।সম্প্রতি দুদকের প্রতিবেদনে তার দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া যায়। প্রতিবেদন জমা দেয়ার পর দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা পরিচালক খন্দকার এনামুল বাসির তার কাছ থেকে ৪০ লাখ টাকা নিয়েছেন বলে দাবি করেন ডিআইজি মিজান। এ বিষয়টি নিয়েও বেশ তোলপাড় শুরু হয়।এছাড়া তথ্য পাচারের অভিযোগে ওই তদন্ত কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেছে দুদক।