মাস্ক বা পিপিইর মতো গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর ক্রয় দুর্নীতির সঙ্গে সম্পৃক্তদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে - Alokitobarta
আজ : শনিবার, ২২শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাস্ক বা পিপিইর মতো গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর ক্রয় দুর্নীতির সঙ্গে সম্পৃক্তদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে


আলোকিত বার্তা:মাস্ক বা পিপিইর মতো গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর ক্রয় দুর্নীতির সঙ্গে সম্পৃক্তদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ।বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) গণমাধ্যমে দেয়া এক বার্তায় দুদক চেয়ারম্যান এ মন্তব্য করেন।ইকবাল মাহমুদ বলেন, ‘মাস্ক বা পিপিইর মতো গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী চিকিৎসক, নার্স বা স্বাস্থ্যকর্মীদের জীবনের নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পৃক্ত। তাই এসব সুরক্ষা সামগ্রী ক্রয় দুর্নীতির সঙ্গে সম্পৃক্তদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। যাদের সম্পৃক্তা পাওয়া যাবে তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।মহামারি করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ব্যবহৃত এন-৯৫ মাস্ক ও পিপিইসহ বিভিন্ন সুরক্ষামূলক সামগ্রী ক্রয় দুর্নীতির হোতাদের ধরতে দুদক পরিচালক মীর জয়নুল আবেদীন শিবলীর নেতৃত্বে চার সদস্যের টিম গঠন করা হয়েছে গত ১৫ জুন। গঠিত টিমের অপর সদস্যরা হলেন, উপপরিচালক নুরুল হুদা, সহকারী পরিচালক মো. সাইদুজ্জামান ও আতাউর রহমান।

গত ১০ জুন দুদকের প্রধান কার্যালয়ে থেকে এক জরুরি বৈঠকে করোনাকালে এম-৯৫ মাস্ক, পিপিইসহ বিভিন্ন সুরক্ষামূলক সামগ্রী ক্রয়ে অনিয়ম, দুর্নীতি, প্রতারণা বা জাল জালিয়াতির অভিযোগটি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক।দুদকসহ বিভিন্ন সূত্র জানা যায়, এন-৯৫ মাস্ক কেলেঙ্কারি নিয়ে প্রথমে স্বাস্থ্য খাতের কেনাকাটার দুর্নীতির বিষয়টি সামনে আসে। খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এন-৯৫-এর মোড়কে করে সাধারণ মাস্ক সরবরাহ করে কেন্দ্রীয় ওষুধাগার (সিএমএসডি) কর্তৃপক্ষ।সিএমএসডি কর্তৃপক্ষ দাবি করে, তারা এন-৯৫ মাস্কের কোনো কার্যাদেশ জেএমআইকে দেয়নি। পরবর্তীতে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও এ দুর্নীতির প্রসঙ্গ তুলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

Top