৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার,আরো ১০ হাজার টন চাল - Alokitobarta
আজ : শনিবার, ২২শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার,আরো ১০ হাজার টন চাল


আলোকিত বার্তা:করোনাভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবেলায় কর্মহীনদের তাৎক্ষণিক মানবিক সহায়তা দিতে সপ্তম দফায় আরো ছয় কোটি ৩০ লাখ টাকা এবং নয় হাজার ৮০০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দিয়েছে সরকার।বরাদ্দ অর্থের মধ্যে চার কোটি ৭০ লাখ টাকা নগদ বিতরণের জন্য এবং এক কোটি ৬০ লাখ টাকা শিশু খাদ্য কিনতে দেয়া হয়েছে।দেশে লকডাউন শুরুর পর থেকে ৬৪ জেলার দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে সহায়তার জন্য সবমিলিয়ে ৬৬ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা এবং এক লাখ ২৩ হাজার ৮৬৭ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দিয়েছে সরকার।জেলা প্রশাসকদের দুর্যোগ পরিস্থিতিতে মানবিক সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন নির্দেশিকা অনুসরণ করে এসব ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করতে বলা হয়েছে।

এজন্য বৃহস্পতিবার (৩০ এপ্রিল) দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় দেশের ৬৪ জেলার জেলা প্রশাসকদের অনুকূলে এই বরাদ্দ দিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের মহাপরিচালকে চিঠি পাঠিয়েছে। সিটি করপোরেশন এবং পৌর এলাকায় বেশি সংখ্যক কর্মজীবী মানুষ বসবাস করায় জেলা প্রশাসকদের বরাদ্দের ক্ষেত্রে এসব এলাকাকে বেশি গুরুত্ব দিতে বলা হয়েছে।বরাদ্দপত্রে বলা হয়েছে, ত্রাণ সামগ্রী হিসেবে শাক-সবজি কিনে বিতরণ করা যেতে পারে। এছাড়া প্রত্যেক ত্রাণ গ্রহণকারীকে কমপক্ষে পাঁচটি করে গাছ লাগানোর অনুরোধ করা যেতে পারে।আর শিশু খাদ্য কেনার শর্তে বলা হয়েছে, শিশুখাদ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে সরকারি ক্রয়বিধিসহ সংশ্লিষ্ট সব বিধি-বিধান ও আর্থিক নিয়ম যথাযথভাবে প্রতিপালন করতে হবে। জি-টু-জি পদ্ধতিতে কিনে মিল্কভিটার উৎপাদিত গুঁড়োদুধ ত্রাণ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। তবে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের এই দুধ দেয়া যাবে না।এছাড়া শিশু খাদ্য হিসেবে খেঁজুর, বিস্কুট, ফর্টিফাইড তেল, ব্রাউন চিনি, সুজি, মশুর ডাল, সাগু, ফর্টিফাইড চাল, ওয়াটার পিউরিফায়ার ট্যাবলেট, বাদাম, মানসম্মত রেডিমেড ফুড ইত্যাদি খাদ্যদ্রব্য স্থানীয়ভাবে কিনে বিতরণ করতে হবে।

Top