ওএমএসের চাল কালোবাজারির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সব জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রককে (ডিসি ফুড) চিঠি - Alokitobarta
আজ : শনিবার, ২২শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ওএমএসের চাল কালোবাজারির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সব জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রককে (ডিসি ফুড) চিঠি


আলোকিত বার্তা:ওএমএসের চাল কালোবাজারির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সব জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রককে (ডিসি ফুড) চিঠি দিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। শনিবার (১১ এপ্রিল) খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা সুমন মেহেদীর পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।চিঠিতে মন্ত্রী উল্লেখ করেন, বর্তমানে বিশ্বের দুই শতাধিক দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে। বাংলাদেশেও এর সংক্রমণ দেখা দিয়েছে এবং এর প্রতিরোধে সরকার বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। গত ২৫ মার্চ জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য ওএমএস খাতে ভোক্তাপর্যায়ে প্রতিকেজি চালের মূল্য ৩০ টাকার স্থলে ১০ টাকা নির্ধারণ করার ঘোষণা দেন। তৎপ্রেক্ষিতে চালের মূল্য কেজিপ্রতি ১০ টাকায় নির্ধারণ করে ওএমএস কর্মসূচিতে চাল বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়।

সাধারণ ছুটির কারণে গৃহে অবস্থানকারী সাধারণ শ্রমজীবী, দিনমজুর, রিকশাচালক, ভ্যানচালক, পরিবহন শ্রমিক, ফেরিওয়ালা, চায়ের দোকানদার, ভিক্ষুক, ভবঘুরে ও অন্যান্য সব কর্মহীন মানুষের জন্য ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রির কার্যক্রম গ্রহণ করে খাদ্য মন্ত্রণালয়।চিঠিতে খাদ্যমন্ত্রী আরো উল্লেখ করেন, ইদানীং কিছু পত্র-পত্রিকা ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে জানা যাচ্ছে যে, কতিপয় ব্যক্তি ওএমএসের চাল কালোবাজারে বিক্রি করছে। যা এই কর্মসূচিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। ইতিমধ্যে দেশের কয়েকটি জায়গায় ওএমএসের চালসহ কয়েকজন আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে ধরাও পড়েছেন।খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি এবং ওএমএস কার্যক্রমে যে কোনো প্রকার অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে কঠোর শাস্তি প্রয়োগ করার নির্দেশ দেন খাদ্যমন্ত্রী।

Top