পর্যটকদের পদচারণায় মুখর কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত।পরিববার নিয়ে সমুদ্র দেখতে ছুটে গেছেন কক্সবাজার।
আলোকিত বার্তা:পর্যটকদের পদচারণায় মুখর কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত। বড়দিনে সঙ্গে মিলিয়ে তিনদিনের ছুটিতে অনেকেই পরিববার নিয়ে সমুদ্র দেখতে ছুটে গেছেন কক্সবাজার। সব বয়সের মানুষের আনন্দ আর হৈ-হুল্লোড়ে সৃষ্টি হয়েছে ভিন্ন পরিবেশ। পর্যটন সংশ্লিষ্টদের দাবি, এই মৌসুমে সমন্বয় করে প্রশাসন যেন পর্যটকদের নিরাপত্তা দেয়।কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সাগর তীরে যেন চলছে উৎসব। সব বয়সের মানুষের আনন্দ আর উচ্ছ্বাসে মাতোয়ারা পুরো সাগর তীর।শীত মৌসুম, শীতল সাগর। তাই পর্যটকরা সমুদ্র স্নান, জেড স্ক্রী কিংবা ব্যানানা বোটে ঘুরে দেখছেন সাগরের স্বচ্ছ নীল জলরাশি। আবার কেউ কেউ সৈকতে বালিয়াড়িতে মেতেছেন পরিবার-পরিজন নিয়েএক নারী পর্যটক জানান, বাংলাদেশে এতো বড় একটা সমুদ্র সৈকত যা না দেখেলেই না।অন্য একজন জানান, ছেলে-মেয়েদের বার্ষিক পরীক্ষা শেষ সেজন্য তাদের নিয়ে আনন্দ করতে এখানে এসেছি।পর্যটন মৌসুমে কানায় কানায় পূর্ণ সৈকত। তাই প্রশাসনকে সমন্বয় করে পর্যটকদের নিরাপত্তা জোরদার করার দাবি, হোটেল মালিক সমিতির।
কক্সবাজার হোটেল মালিক সমিতির মুখপাত্র আবু তালেব শাহ বলেন, পর্যটকদের নিরাপত্তা ট্যুরিস্ট রয়েছে, জেলা পুলিশ রয়েছে। সেই সাথে এখানকার আনসার বাহিনীসহ অন্যরাও পর্যটকদের নিরাপত্তা দিতে সজাগ রয়েছে।ট্যুরিস্ট পুলিশের কর্মকর্তা জানালেন, সৈকতসহ পর্যটন স্পটগুলোতে পর্যটকদের নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করছেন তারা।কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশ সহকারী পুলিশ সুপার মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, আমাদের পুলিশ বাহিনীর একটি টিম টহলে রয়েছে। সেই সাথে আমাদের একটি মোবাইল কোর্টও পর্যটকদের নিরাপত্তা দিতে প্রস্তুত রয়েছে।কক্সবাজারের হোটেল মোটেল জোনে পর্যটকদের রাত্রি যাপনের জন্য চার শতাধিক হোটেল, মোটেল ও রিসোর্ট, সবই কানায় কানায় পূর্ণ।