শ্রীপুর ইউনিয়ন যুবলীগ আহবায়ক আব্বাস জোমাদ্দার বেপরোয়া প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা।
স্টাফ রিপোর্টার:মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার ১৪ নং শ্রীপুর ইউনিয়ন যুবলীগ আহবায়ক আব্বাস জোমাদ্দার বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।বিভিন্ন অপকর্মের হোতা আব্বাস সরকার দলীয সাইনবোর্ডব্যবহার করে পূরো ইউনিয়নটি চুষে বেড়াচ্ছেন অত্র এলাকার মুর্তিমান আতংকআব্বাস জোমাদ্দার,রাজ্জাক শেখ, জাব্বার শেখ,মিজানুর রহমান।তাদের অত্যাচারে বেশকিছু পরিবার এলাকা ছেরে পালিয়েছে বলে জানা গেছে।গতকাল রোজ মঙ্গলবারদিবাগত রাত সারে ৮ টার দিকে স্থানীয় বানঘাটায় আটকিয়ে মৃত মাষ্টার মোঃ মন্নানমোলার পুত্র সবুজ মোলাকে মারপিট করে।সবুজ মোলা বলেন, আমি পরিবারের বাজারকরতে শ্রীপুর বাজারে যাই।পথে মধ্যে যুবলীগ নেতা আব্বাস তার সাঙ্গপাঙ্গ মিলিয়েআমাকে এলোপাতারী কিল ঘুশি লাঠি দিয়া পিটাইয়া নিলাফুলা জখম করে।সবুজবলেন, আমি পুলিশ ফাড়িতে গেলে আমাকে তারিয়ে দেয়।এদিকে রাত পোহাতেইইউনিয়নের মহিষমারি চর থেকে ইউসুব খান, খালেদ মোলা, রাসেদ মোলার ২২ টি গড়–জোরপূর্বকভাবে ছিনাইয়া নিয়ে যায় ।যার আনুমানিক মুল্য ১৫ লাখ টাকা । একইসময় স্থানীয় হোসেন জোমাদ্দারের একটি ড্রেজার নিয়ে যায়।যার মুল্য আনুমানিক ৩থেকে ৪ লাখ টাকা ।এসব ঘটনার কোনো আইনী সহায়তা পাচ্ছেনা ভূক্তভোগীরা বলেজানিয়েছেন।আনন্দ বাজার ব্যবসায়ী সূত্রে জানা গেছে, চর দখলকে কেন্দ্র করে শ্রীপুরেদুটি গুরুপিং সৃষ্টি হলে এসব ঘটনা ঘটছে অহরহ ।স্থানীয় সচেতন মহলের সাথে আলাপআলোচনা করে জানা গেছে,এসব চলতে থাকলে যেকোনো সময় বড় ধরনের কোনোঅঘটন ঘটতে পারে বলে আশংখ্যা রয়েছে ।
তাছারা ইতিমধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষর ঘটনাকয়েকবার ঘটে গেছে ।সরেজমিনে গিয়ে তদন্ত করে দেখা গেছে,উক্ত এলাকার সরকারী ১নং খতিয়ানের জমি দখল রাখতে রাজনৈতিক কোন্দলও বৃর্দ্দি পেতে চলছে।সচেতন মহলসাংবাদিকদের জানিয়েছেন, প্রশাসনের উপরোক্ত কর্মকর্তারা এখনও দৃষ্টি না দিলেশ্রীপুরটা একটি ভয়ানক রুপ ধারন করতে পারে।