চাকরির নামে মুঠোফোনে টাকা চাওয়ায় থানায় জিডি
মির্জাগঞ্জ(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি:পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে মুঠোফোনে চাকরির নামে ৫ লক্ষ টাকাচাওয়া,মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে উপজেলারশৌজলিয়া(নিউমার্কেট)গ্রামের আবদুল হামিদের পুত্র মোঃ নেছার উদ্দিন
বাচ্চুর বিরুদ্ধে মির্জাগঞ্জ থানায় সাধারন ডায়রি করেছেন দক্ষিনঝাটিবুনিয়া গ্রামের মোঃ ইকবাল হোসেন বাবলু।
চাকরি থেকেস্বেচ্ছায় চলেও গেলেও রেহাই পাচ্ছে না বাবলু।অভিযোগে বলা হয়,র্ভাচুয়্যাল কনেস্টেশন লিমিটেড ঢাকার মাধ্যমে উক্ত প্রতিষ্ঠানেরএক্সিকিউটিভ মার্কেটিং শাখায় চট্টগ্রামে মোঃ ইকবাল হোসেন বাবলুচার বছর যাবৎ চাকরি করেন এবং একই প্রতিষ্ঠানে সিনিয়র ম্যানেজারহিসেবে অভিযোগের বিবাদী মোঃ নেছার উদ্দিন বাচ্চুও চাকরি করেন। পরেতাঁর সাথে বুনিবোনাথ না হলে চলতি বছরের ২১ সেপ্টেম্বর ওই প্রতিষ্ঠানেরচেয়ারম্যান(এমডি) মোঃ খায়রুল ইসলামের কাছে সকল কাগজপত্র ঝুজিয়েদিয়ে স্বেচ্ছায় চাকরি ছেড়ে দেন ইকবাল হোসেন বাবলু। চাকরি ছাড়ার পরেনেছার উদ্দীন বাচ্চুর ব্যবহৃারিত একাধিক নম্বরের মুঠোফোন দিয়ে পূনঃরায়চাকরিতে যোগদান করতে বলেন। যোগদান না করলে কোথাও চাকরি বাব্যবসা করতে দেবে না বলে ভয়ভীতি দেখায় এবং ২৭ সেপ্টেম্বর পৌনেএগারোটার সময়ে আবারও মুঠোফোনে চাকরিতে যোগদান না করিলে ৫লাখ টাকা আমাকে দিতে হবে ও টাকা না দিলে আমিসহ আমার পরিবারকেঅহেতুক হয়রানী মূলক মামলা করিবে বলে ভয় দেখায়। ফলে ইকবাল হোসেনবাবলু নিজের নিরাপত্তার কথা ভেবে মির্জাগঞ্জ থানায় জিডি করেন,জিডিনং-১৩৪৩। অভিযোগটি আমলে নিয়ে মির্জাগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জএমআর শওকত আনোয়ার ইসলাম তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেয়ার জন্য এসআইসাইদুর রহমানকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এব্যাপারে মোঃ নেছার উদ্দিন বাচ্চুও বলেন,আমি থানায় লিখিত ভাবেঅভিযোগ দিয়েছি ঘটনাটি যাতে মিমাংশা হয়ে যায় মালিক পক্ষের সাথে।কারন মালিক পক্ষ ও মোঃ ইকবাল হোসেন বাবলু পরস্পর আত্মীয় বিধায় টাকাদিয়ে সমঝোতা হতে বলেছি।