ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত - Alokitobarta
আজ : বুধবার, ৩১শে ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৬ই পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদঃ
বরিশালে বিদ্যুৎ গ্রাহকদের হাজার হাজার টাকা গচ্চা নির্বাচনি সমীকরণে ওলটপালট রাজনীতি ঘন কুয়াশার কারণে সারা দেশে সব ধরনের যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা গাজায় ফিলিস্তিনি সাংবাদিকদের ৭০০র বেশি স্বজনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল ঢাকা-১১ আসনে নাহিদকে শুভ কামনা জানিয়ে সরে গেলেন শিবিরের সাবেক সভাপতি হাসনাতের আসনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা জামায়াত প্রার্থীর ভোটকেন্দ্র মেরামত,সিসি ক্যামেরা স্থাপনে ইসির নির্দেশ অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদেই শহীদ ওসমান হাদির হত্যার বিচার সম্পন্ন করা হবে সাইবার নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সময়ে ভারতে সংখ্যালঘু হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ

ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত


নুর নবী জনী : অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। এছাড়া বাজারে আতপ চালের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় আরও আতপ চাল আনার কথাও জানিয়েছেন তিনি।মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘বাইরে চালের দাম কিন্তু বাড়ছে। কারণ, চীন প্রচুর চাল কিনছে। ওদের চাহিদা বেশি। ওরা মূলত ভিয়েতনাম থেকে কিনছে। এটা কিছুটা প্রভাব ফেলছে। তবু এবার আমাদের ৫০ হাজার টন (চালের দাম) গতবারের চেয়ে একটু কম। এটা আমাদের জন্য কিছুটা স্বস্তির বিষয়।তিনি বলেন,আমরা মরক্কো থেকে সার নিয়ে আসছি— ৯০ হাজার টন টিএসপি। আরও ৪০ হাজার মেট্রিক টন সার আসবে। সারের দাম মোটামুটি ভালোই পাচ্ছি।’

তিনি আরও বলেন,খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ভবনের জন্য ১০৫ কোটি টাকা অনুমোদন দিয়েছি।স্থানীয় সরকারের চারটি রাস্তার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে।ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন,বিদ্যুতের ১৯টি সাবস্টেশন বিতরণের বিষয় আছে,যার সবগুলোই ময়মনসিংহে। আর আমরা ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল আনব। আমরা এখন থেকেই রোজার প্রস্তুতি নিচ্ছি। অনেক রাইস ব্র্যান অয়েল আসবে, যা তুষ থেকে তৈরি হয়।তিনি আরও বলেন,আমাদের ক্যানবেরাতে দূতাবাসের জন্য একটি ভবন হবে। অস্ট্রেলিয়া খুব কঠোর সময়সীমা (টাইম লিমিট) দিয়ে দিয়েছে। এর মধ্যে কাজ না করলে তারা অনুমতি প্রত্যাহার করে নেবে।

Top