বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের শ্রীলঙ্কাকে ২ উইকেটে হারিয়ে - Alokitobarta
আজ : রবিবার, ২৩শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৯ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদঃ
২০টি ব্যাংক থেকে ৩৩ কোটি টাকা আদায়ের অভিযোগ আগামী তিনদিন দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ ঝড় বৃষ্টি হতে পারে স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যাতে আবার ফিরে আসতে না পারে সেজন্য কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করা বৈষম্য ও শোষণের শিকল ছিঁড়ে বারবার গণমানুষকে মুক্তি দিয়েছে দেশের তরুণরাই নির্বাচনের তারিখ পরিবর্তনের কোনো কারণ নেই দেশের সব সাংবাদিকের জন্য বেতন ৩০ হাজার অথবা ৪০ হাজার-ই হোক এর নিচে নামা যাবে না নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস উল্টে খাদে, আহত ১০ প্রশাসনের শীর্ষ পদে রেকর্ড চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ,১২ সচিব ওএসডি ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগী এসপিরা এখনো আছেন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ব্যাংক লুটের টাকা ৪ দেশে পাচার,নজিরবিহীন জালিয়াতির তথ্য বেরিয়ে আসছে

বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের শ্রীলঙ্কাকে ২ উইকেটে হারিয়ে


ইমন হাওলাদার:সংক্ষিপ্ত স্কোর:বাংলাদেশ ১৯ ওভার ১২৫/৮ লক্ষ্য; ১২৫ (মাহমুদউল্লাহ ১৬*, তানজিম ১*; সৌম্য ০, তানজিদ ৩, শান্ত ৫, হৃদয় ৪০, লিটন ৩৬, সাকিব ৮, রিশাদ ১, তাসকিন ০)

শ্রীলঙ্কা ২০ ওভারে ১২৪/৯ (থুশারা ০*, পাথিরানা ০*, মেন্ডিস ৮, কামিন্দু ৪, নিসাঙ্কা ৪৭, আসালাঙ্কা ১৯, হাসারাঙ্গা ০, ধনাঞ্জয়া ২১, শানাকা ৩, থিকশানা ০, ম্যাথুস ১৬)

রিশাদ-তাসকিনকে হারিয়ে শঙ্কার মুখে বাংলাদেশ
সাকিবের বিদায়ের পর রিশাদ হোসেনের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছিল। কিন্তু চাপের কাছে হার মেনেছেন তিনি। থুশারার বলে বোল্ড হয়ে ফিরেছেন ১ রানে। তার পর তাসকিনকেও লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেললে পরাজয়ের শঙ্কার মুখে পড়ে যায় বাংলাদেশ।

সাকিবের বিদায়ে নড়বড়ে পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ
লিটন-হৃদয়ের জুটি যতক্ষণ ছিল সব কিছু ঠিকঠাক মতোই চলছিল। তাদের আউটের পর নড়বড়ে পরিস্থিতির জন্ম দিয়েছে বাংলাদেশ। একেবারে জয়ের কাছে থাকা অবস্থায় পাথিরানার বলে আউট হয়েছেন সাকিব (৮)। তখন বাংলাদেশ জয় থেকে ১৬ রান দূরে।

হৃদয়ের পর সাজঘরে লিটনও
হৃদয়ের আউটের পর বেশিক্ষণ টেকেননি লিটন দাস। শুরুতে ধীরে সুস্থে খেলা লিটন প্রান্ত আগলে ছিলেন। ১৫তম ওভারে তাকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন হাসারাঙ্গা। তাতে ৩৮ বলে ৩৬ রানে থেমেছেন লিটন। ততক্ষণে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে গেছে ৯৯।

বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ের পর ফিরলেন হৃদয়
২৮ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। তার পর হাল ধরেন লিটন দাস ও তাওহীদ হৃদয়। সবচেয়ে বেশি আগ্রাসী ছিলেন হৃদয়। বিস্ফোরক ইনিংসে বাংলাদেশকে পথ দেখিয়েছেন তিনি। দুজনে মিলে ৬৩ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন তারা। ১২তম ওভারে হাসারাঙ্গার বলে টানা তিন ছয় মেরে পরের বলে আউট হন হৃদয়। ফেরার আগে ২০ বলে ৪০ রান করেছেন। তার ইনিংসে ছিল ১টি চার ও ৪টি ছয়ের মার।

পাওয়ার প্লেতে তিন উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ
৬ রানে দুই উইকেট হারানোর পর চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। তার পর শান্ত-লিটন প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করছিলেন। সেই প্রতিরোধও ভেঙে পড়ে থুশারার আঘাতে। ক্যাচ দিয়ে ২৮ রানে থুশারার দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হয়েছেন অধিনায়ক শান্ত। ফেরার আগে ৭ রান করেছেন তিনি। তাতে পাওয়ার প্লেতে খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি বাংলাদেশ দল। ৬ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়েছে। যোগ করেছে ৩৪ রান।

সৌম্যর পর সাজঘরে তানজিদও
প্রথম ওভারে স্পিন দিয়ে মেলে সাফল্য। দ্বিতীয় ওভারে থুশারার গতিময় বোলিংয়ে দ্বিতীয় উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ড্রাইভ করতে যেয়ে বোল্ড হয়েছেন ওপেনার তানজিদ তামিম। তাতে ৬ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়েছে শান্তর দল।

শুরুতেই সৌম্যকে হারালো বাংলাদেশ
বাংলাদেশ পেস দিয়ে আক্রমণের সূচনা করলেও লঙ্কানরা করেছে স্পিনে। তাতে শুরুতেই উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। ধনাঞ্জয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন ওপেনার সৌম্য সরকার। তাতে ব্যর্থতার বৃত্তেই আটকে থাকলেন এই ওপেনার। তিনি ফিরেছেন শূন্য রানে।

লঙ্কানদের ১২৪ রানে থামিয়েছে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের শুরুর অভিযানে শ্রীলঙ্কাকে ১২৩ রানে বেঁধে ফেলেছে বাংলাদেশ। ওপেনার পাথুম নিসাঙ্কা যতক্ষণ ছিলেন, ছড়ি ঘুরিয়েছেন। ৪৭ রানে মোস্তাফিজ তাকে আউট করলে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি নিয়ে নেয় বাংলাদেশ। পাওয়ার প্লেতে ২ উইকেটে ৫৩ রান করা দলটি পরের ৯ ওভারে বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে মাত্র ৫০ রান করতে পারে। নিসাঙ্কার আউটের পর ২৫ বলে ২৫ রান তুলেছে তারা। ডেথে লঙ্কানদের বিপদে ফেলেন মূলত রিশাদ হোসেনই। নিসাঙ্কার আউটের পর আসালাঙ্কা ও ধনাঞ্জয়া মিলে ইনিংস মেরামতে মনোযোগ দিয়েছিলেন। এই জুটি ভাঙেন রিশাদ। শুরুতে আসালাঙ্কাকে ফিরিয়েছেন। তার পর দারুণ বোলিংয়ে আরও দুই উইকেট নিয়ে শেষ দিকে লঙ্কানদের চাপে ফেলেছেন তিনি-ই। চাপে পড়েই লঙ্কানটা দিশা হারিয়েছে। অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস কিছুটা রান করায় শ্রীলঙ্কা ৯ উইকেটে ১২৪ রানে থেমেছে। তবে শেষ ওভারে তানজিম সাকিবের মিতব্যয়ী বোলিংও লঙ্কানদের অল্পতে বেঁধে রাখতে অবদান রেখেছে। শেষ ওভারে ম্যাথুসকেও (১৬) সাজঘরে পাঠিয়েছেন তিনি।

বাংলাদেশ শিবিরে সবচেয়ে সফল ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও রিশাদ হোসেন। কাটার মাস্টার ১৭ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন। রিশাদ ২২ রানে নিয়েছেন ৩টি। তাসকিন ২৫ রানে দুটি নিয়েছেন। একটি নিয়েছেন তানজিম সাকিব।

মোস্তাফিজের তৃতীয় শিকার থিকশানা
তাসকিনের আঘাতের পর নতুন নামা থিকশানাকেও থিতু হতে দেয়নি বাংলাদেশ। মোস্তাফিজের বলে ক্যাচ আউট হয়ে শূন্য রানে সাজঘরে ফিরেছেন।

তাসকিনের আঘাতে পড়লো সপ্তম উইকেট
নিসাঙ্কাকে আউটের পর পুরোপুরি ম্যাচের কর্তৃত্ব করেছে বাংলাদেশ। যার পেছনে মূল অবদান লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেনের। তিন উইকেট তুলে লঙ্কানদের বিপদে ফেলেন তিনি। তাতে প্রত্যাশা মতো রানও পায়নি লঙ্কান দল। চাপে পড়ে ১৮তম ওভারে তাসকিনের বলে আউট হয়েছেন দাসুন শানাকাও। তাতে ১১৫ রানে সপ্তম উইকেট পড়ে লঙ্কানদের।

রিশাদের তিন উইকেট শিকারে চাপে শ্রীলঙ্কা
নিসাঙ্কার আউটের পর প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টায় ছিলেন আসালাঙ্কা ও ধনাঞ্জয়া। ১৫তম ওভারে রিশাদের বলে আসালাঙ্কা হাত খুলতে গিয়েছিলেন। কিন্তু বাউন্ডারি লাইনে ক্যাচে পরিণত হন তিনি। তাতে ভাঙে ৩০ রানের জুটি। আসালাঙ্কা ২১ বলে ১৯ রানে ফিরেছেন। পরের বলে নতুন নামা অধিনায়ক ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে সৌম্যর ক্যাচ বানালে লঙ্কানদের চাপে ফেলেন রিশাদ। এক ওভার বিরতি দিয়ে আবার ধনাঞ্জয়াকেও (২১) স্টাম্পড করালে ডেথে গিয়ে পুরোপুরি কোণঠাসা হয়ে পড়ে তারা।

রান আউটের সুযোগ হাতছাড়া
১২তম ওভারে আসালঙ্কাকে রান আউটের সুবর্ণ সুযোগ হারায় বাংলাদেশ। স্টাম্প ভাঙতে পারলে নির্ঘাত আউট ছিলেন আসালাঙ্কা। শেষ বলে স্টাম্প ভাঙলেও ততক্ষণে প্রান্তে পৌঁছে যান তিনি।

নিসাঙ্কাকে থামালেন মোস্তাফিজ
শুরুতে থেকেই লঙ্কান স্কোরবোর্ড এগিয়ে নেওয়ার দায়িত্ব পালন করছিলেন ওপেনার পাথুম নিসাঙ্কা। তার ব্যাটেই স্কোর বেড়ে চলছিল। এগিয়ে যাচ্ছিলেন হাফসেঞ্চুরির দিকেও। নবম ওভারে অবশ্য মোস্তাফিজের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত তিনি। কাটার মাস্টারকে উঠিয়ৈ মারতে গিয়ে শান্তকে ক্যাচ দিয়েছেন। তাতে ৪৭ রানে থেমেছেন নিসাঙ্কা। তার ২৮ ইনিংসে ছিল ৭টি চার ও ১টি ছয়।

এসেই উইকেট শিকারে মোস্তাফিজ
পাওয়ার প্লেতে তাসকিন আহমেদ শুরুতে একটি উইকেট নিলেও রান চাকা দ্রুত এগিয়েছে লঙ্কানদের। বিশেষ করে নিসাঙ্কার আক্রমণাত্মক ব্যাটিং স্কোরবোর্ড সচল রেখেছে। সাকিবের পঞ্চম ওভারেই লঙ্কান ব্যাটার নিয়েছেন ১৬ রান! মোমেন্টাম বদলাতে ষষ্ঠ ওভারে কাটার মাস্টার মোস্তাফিজকে আনেন শান্ত। তাতে মেলেও সাফল্যও। প্রথম বলেই কামিন্দু মেন্ডিসকে ক্যাচ আউট করেছেন তিনি। কামিন্দু অবশ্য ৫ বলে ৪ রানে ফিরেছেন। তার পরেও পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ২ উইকেটে ৫২ রান যোগ করেছে লঙ্কানরা।

বাংলাদেশকে প্রথম সাফল্য এনে দিলেন তাসকিন
শুরু থেকে সর্তক ব্যাটিং করেছিলেন ওপেনার কুশল মেন্ডিস। তাসকিনের তৃতীয় ওভারে আগ্রাসী হওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। প্রথম দুই বলে মারেন বাউন্ডারি। তৃতীয় বল খেলবেন কি খেলবেন না- এমন সিদ্ধান্তহীনতায় খোঁচা মারতে গিয়ে তাসকিনের বলে বোল্ড হয়েছেন। তাতে ২১ রানে পড়েছে প্রথম উইকেট। কুশল ৮ বলে দুই চারে ১০ রানে ফিরেছেন।

ডালাসে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মিশন শুরু আজ। গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচে টস ভাগ্যও সঙ্গে পেয়েছে তারা। টস জিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শুরুতে বোলিং নিয়েছে। টসের পর অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত বলেছেন, পেস বোলিংয়ে উইকেট থেকে সাহায্য পাবেন বলেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। লঙ্কানরা অবশ্য প্রথম ম্যাচে প্রোটিয়াদের কাছে হারের তিক্ত স্বাদ পেয়েছে। সুপার এইটে যেতে হলে এই ম্যাচে জয় তাদের জন্য ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। লঙ্কান অধিনায়ক তাই ভীষণ সতর্ক। ব্যাট হাতে আগে কন্ডিশন বুঝেই আগ্রাসী হওয়ার কথা বলেছেন তিনি।

একাদশে কারা
তাসকিন আহমেদকে নিয়ে বাংলাদেশ একাদশ সাজিয়েছে। চোট থেকে ফিরেছেন তিনি। আর চোটের কারণে নিশ্চিতভাবে বাদ পড়েছেন শরিফুল ইসলাম। রয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তানজিম হাসান সাকিব। স্পিন বিভাগে আছেন সাকিব আল হাসান ও রিশাদ হোসেন। লঙ্কান দলে আগের ম্যাচ থেকে পরিবর্তন এসেছে একটি। সাদিরা সামারাবিক্রমার জায়গায় ঢুকেছেন ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা।

বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান, সৌম্য সরকার, লিটন কুমার (উইকেটরক্ষক), নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান সাকিব, মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ।

শ্রীলঙ্কা একাদশ: পাথুম নিসাঙ্কা, কুশল মেন্ডিস, কামিন্দু মেন্ডিস, ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা, চারিথ আসালাঙ্কা, ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস, দাসুন শানাকা, মাহিশ থিকশানা, ‍নুয়ান থুশারা ও মাথিশা পাথিরানা।

অচেনা মাঠে শুরু
এই মুহূর্তে দুটি দলেরই ব্যর্থতার বৃত্তে আটকে থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয়। ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার কথা ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু বৃষ্টির কারণে তা বাতিল হয়েছে। এই কারণে মাঠটি অনেকটা অচেনা থেকে গেছে। শ্রীলঙ্কার জন্যও মাঠটি অচেনা, তারা নিউইয়র্কে প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার খেলেছে। ওই ম্যাচে নিজেদের টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে রেকর্ড সর্বনিম্ন ৭৭ রানে অলআউট হয়েছিল লঙ্কানরা। বাংলাদেশও স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ খুঁইয়েছে, হেরেছে ভারতের বিপক্ষে ওয়ার্মআপ
ডালাসের অচেনা ভেন্যুতে দুই দলের একটাই চাওয়া- জয়। নিউইয়র্কে নিজেদের প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে আসা শ্রীলঙ্কার সামনে সুপার এইটের আশা বাঁচিয়ে রাখতে জয়ের বিকল্প নেই। আর বাংলাদেশ চায় লঙ্কানদের হারিয়ে নিজেদের বিশ্বকাপ মিশনের শুভসূচনা করতে।

Top