মাসোয়ারা দিয়ে কীর্তনখোলা নদীতে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন
বরিশালে প্রশাসনকে মাসোয়ারা দিয়ে কির্তনখোলা নদীর রব শেরনিয়াবাত সেতুর দক্ষিণ পাশ ,বেলতলা খেয়াঘাট, বুখাই নগড় চরমোনাই দরবারের দক্ষিণ পাশ তারের খাম্বা নামক স্থান থেকে অবৈধভাবে রাতের আঁধারে একাধিক সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে বলে খবর পাওয়া গেছে । সূত্র থেকে জানা যায়, আবেদ, সুজন, ফিরোজ ,কালু, নয়ন, অনিক, রেজা, রুবেল, চান, উক্ত অবৈধ বালু উত্তোলনের সাথে জড়িত ।নাম না প্রকাশ করা সর্থে একাধিক লোড আনলোড ড্রেজারের মাঝিরা বলেন কীর্তনখোলা নদীতে অবাধে বালু উত্তোলন চলছে, প্রতি দিন গড়ে ১০/১৫ জাহাজ বালু উত্তোলন হয় শুধুমাত্র কীর্তনখোলা নদীতে, জাহাজ প্রতি বালু চার পাচ হাজার টাকায় বেচাকেনা হয় বলে জানা যায়, , ইজারা পয়েন্টের লোকদের সাথে সক্ষতায় মিলে যায় তারিখ নাম বিহীন ব্ল্যাঙ্ক রিসিভ প্রয়োজন হলে তারিখ নাম বসিয়ে অবৈধ বালু বৈধ দেখানো হয় ,সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কোন প্রকার তদারকি না থাকার কারণে সরকার বঞ্চিত হচ্ছে রাজস্ব থেকে, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নদীর দুই পাড়ের হাজার হাজার বাসিন্দারা, নাব্যতা সংকটে পরতে পারে বরিশালের নদ নদী গুলো, কোন কোন সময় নদীতে অভিযান পরিচালনা করার জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নামা মাত্র সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের মধ্যে কিছু অসাধু অসৎ ব্যক্তিরা সংবাদ পৌঁছে দেয় উক্ত বালু সিন্ডিকেটের কাছে, যে কারণে
তাদের মালামল সহ জব্দ করা সম্ভব হয়না বলে জানায়, দুই এক সময় ধরা খেলেও নাম মাত্র জরিমানাতে ছেড়ে দেয়া হয় বলে তাদের লাগাম টেনেধরা যাচ্ছেনা বলে মনে করেন ভুক্তভুগিরা, রাতে নদীতে কোন প্রকার অভিযান না থাকায় বালু সিন্ডিকেটের কাছে বালু চুরির বানিজ্য এখন রমরমা, আগেকার দিনগুলোর মতো কোন অভিযান এখন আর দেখা যায়না, উক্ত সংবাদ প্রশাসনকে দিলেও ব্যাবস্থা গ্রহনে উদাসিনতা পরিলক্ষিত, উক্ত এলাকার একাধিক লোকজন বলেন ভাই অপরিকল্পিত ভাবে বালু উত্তোলনের কারনে আমাদের জায়গা জমি ঘর বাড়ি বিলীন হচ্ছে, সর্বস্বান্ত হচ্ছি আমরা, আপনারা কিছু বলেন্যা বা প্রশাসনকে অবহিত করেন্যা তাদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন বরিশালে ও মেহেন্দিগঞ্জের নৌ পুলিশকে মেহেন্দি গঞ্জের তালুকদার চড়ের পিপলুর ইট ভাটায় বালু ভরাটের কাজ চলমান, কালু, ফিরোজ, চরমোনাই ইউনিয়নের তার খাম্বা নামক স্থান থেকে অবৈধ বালু দিচ্ছে ইট ভাটায় , অবহিত করেছি, তারা কোন ব্যাবস্থা গ্রহণ করেননি, প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে প্রতি দিন বলু উওোলন করে প্রশাসনকি দেখেনা, আমরা কিছু কিভাবে বলবো তারা অনেক প্রভাবশালী সরকার দলিয়ো লোকজন, অবৈধ অনেক টাকার মালিক, মামলা হামলা দুইটাই জুটবে আমাদের ভাগ্যে ,উক্ত বিষয় বরিশাল নৌ পুলিশ ফাঁড়ির অফিসার ইনচার্জের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি বিষয়টি শুনেছি ব্যাবস্থা গ্রহণ করবো মাসোয়ারার বিষয় জানতে চাইলে তিনি এরিয়ে যান।