প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
নজরুল ইসলাম আলীম:গত ৭ই মে ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় ” শীল বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিবাদ লিপিতে জনাব অরুণ চন্দ্র শীল বলেছেন, আমাদের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়দেরকে জড়িয়ে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভুয়া, বানোয়াট,বানোয়াট,তঞ্চকতামুলক ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আমরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায় গান এই নিউজের তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও ভৎসনা জানাচ্ছি। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে,পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার ১ নং মাধবখালি ইউনিয়নে চৈতা নামক স্থানে জালাল মোল্লা কর্তৃক সাংবাদিক বন্ধুদেরকে দিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে চৈতা বাজার নামক স্থানে মিথ্যা মানববন্ধনের করেছেন।তাহারা আরো জানা, মির্জাগঞ্জ থানার চৈতা মৌজার জে.এল.নং১,এস.এ খতিয়ান নং-৩১৩,
দাগনং-১৮৩৬/১৮৩৭/১৮৩৮/১৮৩৯/১৮১৫/১৮১০/১৮০৯১৮১০/১৮১৯/১৮২১/১৮২২/১৮২৩/১৮২৪/১৮৩০/১৮৩১/১৮৩২/১৮৩৪/১৮৪৮/১৮৪৯/১৮৫২/১৮৫৪/১৮৫৯ সহ আরো অনেক দাগে মোট ভূমির পরিমাণ=১২একর ৮১শতাংশ যাহা স্থানীয় রাজেন্দ্র গং,নকুল গং ও প্রহলাদ গংদের নামে রেকর্ড থাকিলে তাহা স্থানীয় মোতাহার মোল্লার পুত্র জালাল মোল্লা, আব্দুল আজিজ মৃধার পুত্র সালাম মৃধা, মৃত মোতালেব মোল্লার পুত্র মোল্লা শামীম আহমেদ, মৃত আজিজ মৃধার পুত্র মোঃ হুমায়ুন কবির,মৃত মোসলেম আলী মোল্লার পুত্র রাজ্জাক মোল্লা, জলিলুর রহমান মোল্লার পুত্র নূর জামাল মোল্লা জোরপূর্বক ভাবে দখল করিয়া বিভিন্ন দোকানপাট ও চৈতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নামে একটি বিদ্যালয় স্থাপন করিলে মৃত মহেন্দ্রনাথ শীলের পুত্র নিরঞ্জন শীল বাদী হয়ে মোকাম বিজ্ঞ মির্জাগঞ্জ সহকারী জজ আদালতে১০২/১৫ মোকদ্দমা দায়ের সহ উক্ত চৈতা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কর্তৃক অবৈধভাবে দখলকৃত জমিতে বিদ্যালয়টিকে কলেজিয়েট-এ রূপান্তর করতে না পারে তৎমর্মে স্থানীয় মৃত প্রহলাদ চন্দ্র শীলের পুত্র অরুণ চন্দ্র শীল ও মৃত মাহেন্দ্র শীলের পুত্র নিরঞ্জন শীল বিগত ইং ১০/০৫/২০১৬ তারিখে বাংলাদেশ সচিবালয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শিক্ষা সচিব ও মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী মহোদয় এবং বিগত ইং ১৬/০৫/২০১৬ তারিখে জেলা প্রশাসক পটুয়াখালী বরাবর অভিযোগ দাখিল করিলে উক্ত কারনে গত ৭ই মে মির্জাগঞ্জ উপজেলার ১ নং মাধবখালী ইউনিয়নের চৈতা বাজার নামক স্থানে কতিপয় সাংবাদিকদের মহলদেরকে বিভ্রান্তকর অসত্য তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় আমরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায় উত্তর সংবাদের তীব্র নিন্দা ও ভৎসনা জানাই। এই কুচক্রী মহলটি নিজেরাই সাংবাদিক মহলদেরকে বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে আমাদের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কুৎসা ছড়াচ্ছে। যাহার কারণে আমরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়গন সামাজিক, মানষিক ও আর্থিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছি।একটি দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকাটি আরও গভীরভাবে অনুসন্ধান করা উচিৎ ছিলো বলে আমরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়গন মনে করি।