দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীণ

পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলা ৪ নং দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী মোঃ আনোয়ার হোসেন খান কে নিয়ে বিভিন্ন অনলাইনে প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি। আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী আনোয়ার হোসেন খান বলেন, আমি দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ২ নং ওয়ার্ড এর সদস্য সচিব ছিলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগ আহবায়ক কমিটির সদস্য ছিলাম, বর্তমানে আমি মির্জাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ এর সহ- সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি, আমাকে মাননীয় জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে আমাকে নৌকা প্রতিক দিয়েছেন। তখন তারা আমার বিরুদ্ধে যড়যন্ত্র করছে, আমি এবং আমার পরিবার সারা জীবন জনগনের সেবক হিসেবে কাজ করেছি, আমার পরিবার সবাই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে বিশ্বাসী, আমার ভাগিনা খান মোঃ আবু বকর সিদ্দিকী মির্জাগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক, সাবেক সভাপতি মির্জাগঞ্জ উপজেলা ছাত্র লীগ, সাবেক সদস্য পটুয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগ, বর্তমানে পটুয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের ত্রান ও সমাজ কল্যান বিষয়কসম্পাদক, আমার রাজনৈতিক জীবন বৃত্তান্ত বিষয় মির্জাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক মোঃ জসিম উদদীন জুয়েল বেপারি স্বাক্ষরিত একটি প্রত্যয়ন ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কর্তৃক একটি প্রত্যয়ন দিয়েছেন। তিনি বলেন,১৯৯১ সালে যখন বিএনপি ক্ষমতায় ছিলো তখন ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামীলীগের পক্ষ থেকে কোনো প্রাঁর্থী নির্বাচনে আসতে রাজি না হলে খান পরিবার থেকে মো.দেলোয়ার হোসেন খানকে দলীয় সমর্থন দিয়ে নির্বাচন করানো হয়। ২০০১ সালের জামাত জোট ক্ষমতায় থাকাকালীন সময় ২০০২ সালে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে কেউ ভয়ে আওয়ামীলীগের প্রাঁর্থী হয়নি, তখন সেই আনোয়ার খানের ভাতিজা দেলোয়ার হোসেন খান কে আবারও আওয়ামীলীগের প্রাঁর্থী করা হয়। ২০০১ সালে মির্জাগঞ্জ উপজেলায় যখন কেউ দলীয় অফিস দিতে রাজি হয়নি তখন এই আনোয়ার হোসেন খান এর বাণিজ্যিক ঘর বিনে টাকায় ছেরে দিয়ে আওয়ামীলীগের অফিস করা হয়।

আমার এর আপন ভাগিনা মির্জাগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক ছিলো,পরে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলো ২০০৩-২০১২ সাল পর্যন্ত। আমি আনোয়ার হোসেন খান উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক আহবায়ক কমিটির ৯নং সদস্য হিসাবে দায়িত্বে ছিলাম।বর্তমানে উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি একজন সমাজসেবক, দানবীর হিসাবে উপজেলায় ব্যাপক পরিচিতি আছেন। আমার বিরুদ্ধে যা কিছু রটিয়েছে তা সম্পুর্ন মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন।