মা ইলিশ অভিযানে নৌপুলিশের জাল মাছ ধড় ছাড় বানিজ্য - Alokitobarta
আজ : শনিবার, ২২শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মা ইলিশ অভিযানে নৌপুলিশের জাল মাছ ধড় ছাড় বানিজ্য


মোহাম্মাদ রফিকুল ইসলাম:৪ অক্টোবর থেকে ২২ অক্টোবর সময়ের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে নিদর্শনা অনুযায়ী মা ইলিশ রক্ষা করার জন্য নৌপুলিশ পুলিশ কোষ্ট গার্ড নৌবাহীনি সহ মৎস্য কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়, বরিশাল মেহেন্দি গন্ধ ভোলা পটুয়াখালী বরগুনা সহ সারা দেশের নদ নদীতে অবৈধ ভাবে জাল দিয়ে মা ইলিশ শিকার সংরক্ষণ ক্রয় বিক্রয় সম্পুর্ন নিষেধ থাকলেও ভিন্ন রুপ দেখা মিলেছে বরিশাল নৌপুলিশ ফাড়ির অবস্থা। অভিযান ডিউটির নামে মাঝিদের কাছ থেকে নেয়া হচ্ছে মোটা অংকের টাকা বিনিময়ে মাঝিদের দেয়া হচ্ছে জাল ও মাছ, নৌ পুলিশের আন্ডারে মোঃ সোহরাব মোঃ রাজু আলামিন ও কালাম মাঝির মাধ্যমে প্রতি দিন ডিউটি বাবদ ও সি ছয় হাজার টাকা কনস্টবল সোহেল পনেরো হাজার টাকার কন্টাক্ট এর মাধ্যমে নামা হচ্ছে নদে, তাছাড়া যে বেশি টাকার রফাদফা করতে পারে সেয় ডিউটি পায় অন্যরা না পাওয়ার অভিযোগ রয়েছে।নাম না প্রকাশ করা সর্থে ডিউটিতে মাঝিদের সঙ্গে যাওয়া এক ব্যাক্তি বলেন আমরা তো জাল বিক্রি করি অনেক সময় নৌ পুলিশ নিজেরাও কারেন্ট জাল ৪/৫ হাজার টাকা দরে নদীতে বসে জেলেদের কাছে বিক্রি করে, বাঁধা জাল পাই জাল বা সুতার জাল ১৫/২০ হাজার টাকার বিনিময়ে বিক্রি হয়,উক্ত মাছ তিন ভাগে ভাগ হয় এক ভাগ আমরা মাঝিরা নেই অন্য দুই ভাগ মৎস্য ও নৌ পুলিশ নেয়, কোন সময় বড় অফিসার দের দেখানোর জন্য কিছু ছেঁড়া জাল পুড়িয়ে সাংবাদিকের মাধ্যমে ঢালাওভাবে প্রতিবেদন দেখানো হয়। কিন্তু সিংহ ভাগ জাল জেলেদের হাতে পৌঁছে যায় হাত ঘুরে, বরিশালের বিভিন্ন নদীতে অবৈধ কারেন্ট জালের ছড়াছড়ি, তুলনামূলক আগের চেয়ে প্রাশাসনের অবহেলার কারনে ও জেলেদের সাথে প্রশাসনের বানিজ্যের কারনে নদীর চিত্র ভিন্ন রুপ পেয়েছে , রুপালী ইলিশ বাংলাদেশ থেকে এক সময় হারিয়ে জাওয়ার শঙ্কা আছে বলে মনে করেন দেশের সুষিল সমাজের লোকেরা কিছু সৎ প্রশাসনের ভালো উদ্বেগ থাকলেও অসৎ দের সংখ্যা বেশি সোনা যায়।

Top