বর্তমান সরকারের এতিম শিশুদের কল্যাণে মহতি উদ্যোগ বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের এতিমখানায় বরাদ্দ ৩৪ লক্ষ ৫৬ হাজার টাকা - Alokitobarta
আজ : শনিবার, ২২শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বর্তমান সরকারের এতিম শিশুদের কল্যাণে মহতি উদ্যোগ বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের এতিমখানায় বরাদ্দ ৩৪ লক্ষ ৫৬ হাজার টাকা


মোহাম্মাদ:আবুবকর সিদ্দীক ভুইয়া:বর্তমান সরকারের এতিম শিশুদের কল্যাণে মহতি উদ্যোগ বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের বেসকারী এতিমখানায় ২শত ৭৮ জন এতিম। প্রতি ছয় মাসে বরাদ্দ ৩৪ লক্ষ ৫৬ হাজার টাকা।উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে সকল স্থানে।গ্রামের রাস্তাঘাট,কালভার্ট নির্মাণ।শহরের সাথে গ্রামের সংযোগ স্থাপন (সেতু নির্মাণ)।কৃষকদের সার ওষুধ কৃষি সরঞ্জাম বিতরনসহ ভিজিএফের চাল, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা,১০ টাকা দরে চাল বিতরণ, জেলেদের চাল বিতরণ এবং নানাবিধি দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে বর্তমান সরকার। এরই ধারাবাহিকতায় এতিম শিশুদের কল্যাণে মহতি উদ্যোগ নিয়েছেন। দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলায় মাদ্রাসা ও হিন্দুদের আশ্রমে এতিম শিশুদের জনপ্রতি ২ হাজার টাকা করে প্রতিমাসে সমাজ সেবার মাধ্যমে দিয়ে থাকেন। (৬ মাস পরপর নিজ নিজ উপজেলার উপজেলা সমাজসেবা অফিস থেকে চেক প্রদান করা হয়।) অসহায় এতিম শিশুরা যাতে বিপথগামী না হয় সেজন্যই এমন উদ্যোগ সরকারের। এতে করে দেশ সমাজ পাবে একটি সুশৃংখল জাতি। সমাজ থেকে অপরাধ কমে যাবে দেশ ও জাতি আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে। এদিকে জানাযায়, বেসরকারি এতিমখানায় এতিম শিশুদের বরাদ্দের টাকা পরিমাণ ছিল খুবই সামান্য। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার সাথে সাথেই বাড়াতে থাকে অর্থের পরিমাণ। যাহা আজ ২ হাজার করেছেন।

অন্যদিকে জানাযায়,বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মধ্যে বেসকারী এতিমখানা ১০টি। এতিমখানায় ২শত ৭৮ জন এতিম। প্রতি ছয় মাসে বরাদ্দ ৩৪ লক্ষ ৫৬ হাজার টাকা।।বর্তমান সরকারের এতিম শিশুদের কল্যাণে মহতি উদ্যোগ সম্পার্কে জিহাদ সাইফুর জানান,সরকার এতিমদের জন্য এমন উদ্যোগ নেওয়ায় এরা হবে শিক্ষিত জাতি কমে যাবে অপরাধ।বরিশাল উপজেলার মাওলানা আকবর জানান,সরকার এতিম শিশুদের খাওয়া বাবদ ২ হাজার টাকা করে প্রতিমাসে দিয়ে থাকেন।যদি এতিমের পাক করে যে বাবুর্চি তাহার জন্য যদি কোন বেতনের বরাদ্দ থাকত এতিমখানা গুলো আরো ভালোভাবে চলত।বাবুর্চি রাসেল জানান,আমি এতিমের রান্না করে খাওয়াই আমার বেতন যদি সরকার থেকে পেতাম অনেক খুশি হতাম।

সমাজসেবা অফিস থেকে জানান,আমরা এতিমখানা ভিজিট করি এতিমদের খোঁজখবর নিয়ে থাকি যাতে করে এতিমদের খাওয়া-দাওয়ায় কোন প্রকার অসুবিধা যেন না হয়। সেদিকে সবসময়ই আমরা খেয়াল রাখি। এতিমখানার দায়িত্বে যারা থাকেন তাদেরকে সব সময় সতর্ক রাখি।

Top