দুর্নীতির হাতুরঘড় পাদ্রীশিবপুর ভূমি অফিস দালাল জালালের খপ্পরে সাধারণ মানুষ - Alokitobarta
আজ : রবিবার, ২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দুর্নীতির হাতুরঘড় পাদ্রীশিবপুর ভূমি অফিস দালাল জালালের খপ্পরে সাধারণ মানুষ


নিজস্ব প্রতিবেদক।। বরিশাল- বাকেরগঞ্জের পাদ্রীশিবপুর ইউনিয়নের ভূমি অফিস দুর্নীতির হাতুরঘড় পরিণত হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে তসিলদার রেজাউল করিম ও দালাল জালালের বিরুদ্ধে। নানান অভিযোগের র্তীরে দেখা যায় তসিলদার রেজাউল করিম স্থানীয় মহরি নামক দালাল চক্রের লোক জালালকে দিয়ে বিভিন্ন মানুষের কাজ থেকে রেকর্ড নাম জারি করে দিবে বলো লক্ষলক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন রেজাউল করিম ও দালাল জালাল।এদিকে একাধিক মামলা নিষ্শত্তি হলোও তায় নিয়ে তদন্ত নাম করে একরকম চাঁদাবাজি করছেন, তসিলদার রেজাউল করিম ও দালাল জালাল।ইতি পূর্বে ২০১৮ সনের একটি মামলা যাহার নং- ২১১/১৮ইং নিষ্পত্তি হয়েছে ১৬/০৬/২০১৮ইং।তারিখ বাদী এসকেন্দার হাওলাদার ও বিবাদী আলতাফ হোসেন মৃধা। এই মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে ২০১৯ ইং সনের ১৬ জুন ২০১৯ ইং নিষ্পত্তি হয়ার পরেও তসিলদার ও দালাল জালালকে নিয়ে ছোট রঘুনাথপুর প্যাদা বাড়ি তদন্ত যায়।প্রয় এক সপ্তাহে আগে তদন্ত শুরুপ তসিলদার রেজাউল করিম, রিপোর্ট পক্ষে দিবে বলে বিবাদীদের একজন মজনু’র কাজ থেকে ১০০০ হাজার টাকা নেয়। আরো দালাল জালালকে দিয়ে ১০ হাজার টাকা দাবি করেন, খুব দ্রুত রিপোর্ট দিয়ে দিবো আদালতে চাপ আছে টাকা দাও রিপোর্ট পক্ষে দিবো চাপ দেয় দালাল জালাল তসিলদারের নামে টাকা চায়।দালাল জালাল বলেন তসিলদার রেজাউল করিম সাহেব বলছেন যদি টাকা না দেন তাহলে রিপোর্ট বিপক্ষে দিবো টাকা ১০ হাজার দিলে রিপোর্ট পক্ষে দিবো।

এই বলে প্রতিদিন হয়রানি করেন আসছে দালাল জালাল এই দালাল জালালে বিরুদ্ধে একধিক অভিযোগ আছে নারী বাজী জমিজমার কগজপত্র ভূয়া বানিয়ে দেয় ও ভূমি ও তসিল অফিসে দালালি করে চাঁদাবাজি করেন।দালাল জালাল এর নামে গ্রামের নাম প্রকাশ মজনুসহ একধিক লোক জন বলেধ জালাল তসিলদার রেজাউল করিম এর বিভিন্ন ভূমি ও জমি কাজের জন্য হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়।তারা আরো বলে এই দালাল একধিক বিয়ে করেন ও ছেরে দিয়েছেন এখন মহরি নামে ভূয়া কাগজপত্র বানিয়ে কিছু অসাধু মানুষকে দিয়ে নিরীহ মানুষকে হয়রানি করেন।দালাল চক্রের লোক জালালের মদক দাতা হলো তসিলদার রেজাউল করিম,পাদ্রীশিবপুর ভূমি অফিস দালাল জালাল চক্রের বাহিনীর হাতে জিম্মি পরিণত হয়েছে এলাকার মানুষের দাবি।প্রশাসনে একধিক দালাল চক্র ও প্রতারক চক্র বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন এই মধ্যে প্রশাসনের চোঁখ ফাঁকি দিয়ে দিনের পর দিন দালালি ও প্রতারণা করে আসছে জালাল।তাই সাধারণ মানুষ দালাল চক্রের সাত থেকে বাচতে চায় দালাল চক্রের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রশাসের কাছে দৃষ্টি জোর দাবি জানান এলাকার জনগণ।এই বিষয় নিয়ে জালাল সাথে মুঠোফোনে জনতে চাইলে বলেন আমি তসিলদারের সাথে গিয়েছিলাম আমাকে তসিলদার রেজাউল করিম, মজনু কাছে টাকা চাইতে বলছে আমি টাকা চাইচি মজনু ১হাজার টাকা দিয়ে বাকি টাকা পরে দিবো বলছে আমি টাকা নিয়ে তসিদারের কাছে দেয়। জালাল আরো বলেন আমি কয়টি বিয়ে করিছি তায় সঠিক কিন্তু আমি দালাল নহে আমি মহরি।

এদিকে তসিলদার রেজাউল করিমের সাথে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি তদন্ত গিয়েছিম আমার জানাছিলাম না যে মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। পরে শুনতে পাইছি যে মামলা ২১১/১৮ নিষ্পত্তি হয়েছে তবে আমি টাকা আনিনি আর কাউকে আনতে বলিনি।তবে তসিলদারকে দালাল জালালের নাম বল্লে তিনি বলেন ও একজন মহরি মাঝে মাঝে আমার কাছে আসে ঐ দিন আমার সাথে তদন্ত গিয়েছেন জালাল ২০২১ সনে এক সপ্তাহে আগে বলে ফোন কেটে দেয়।পরে তসিলার নিউজ করতে মানা করেন আর বলেন জালাল মজনুর কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা নিয়েছে সঠিক গাড়ি ভারা হিসাবে আমার জানা ছিলনা আর কোন টাকা পয়সা চাওয়া হয়নি।আমার জানা মতে, জালাল তসিল অফিসে স্টাফ কিনা বা তসিলদারের সাথে সম্পর্ক কি জানতে চাইতে তসিদার রেজাউল করিম, বলেন যে আমার দারে কিছু কাছ নিয়ে আসেন জালাল ঐ দিন তদন্তে যাবো সেই সময় জালাল কে ডেকে নেই কোনো ঐ জায়গা জালালে বাড়ি পাশে এতো বড় দুর্নীতি জালাল করফে আমার জানা ছিলোনা।তবে আমার বিরুদ্ধে নিউজ প্রকাশ করবে না বলে তসিলদার বিভিন্ন গণমাধ্যমসহ একাধিক পরিচয় দেয় ও অনুরত করেন।তবে দালাল জালালের সাথে কি সম্পর্ক তার জবাব দিতে পরিনি তসিলদার তিনি গণমাধ্যমে কোনো কথা জবাব সঠিক দেইনি বারবার সংবাদ প্রকাশ করতে অনুরত করেন। একদিকে তসিলদার রেজাউল করিমের নানা দুর্নীতির অভিযোগ র্তীর জমা আছেন এবং পত্র- পত্রিকার লেখা হয়েছে জানান স্থানীয় লোকজন দালালদের মাধ্যমে টাকা নিয়ে কোটি টাকা পাহাড় তুলছেন তসিলদার রেজাউল করিম।একি বিষয়, ভূমি কর্মকর্তা বাকেরগঞ্জে তার কাছে জানতে চেষ্টা করি কোনো জানা যায়নি।
তবে ভূমি অফিসের পেশকার মাফুজ বলেন তসিলদার ভালো কিন্তু দালাল জালাল একজন খারাপ লোক আমার নাম নিয়ে এক জায়গায় থেকে টাকা আনছেলে পরে আমি আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে অফিস থেকে বের করে দিচ্ছি বলে জানান।অপদিকে মানবধিকার সংস্থা, বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এন্ড প্রেস সোসাইটি, বরিশাল বিভাগীয় কমিটির সভাপতি, মোঃ রেদওয়ান সিকদার রনি, তিনি বরেন আমারা শুনছি তদন্ত করে দেখি ঘটনা সত্য তাই আমরা জণসার্থে আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে। খুব দ্রুত তসিলদারে বিরুদ্ধে এবং দালাল জালালের বিরুদ্ধে।

Top