মাধবখালী ইউনিয়কে মডেল হিসেবে গড়ে তুলব কাজী মিজানুর রহমান লাভলু
মির্জাগঞ্জ(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি॥পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলার মাধবখালীর আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেচেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পেতে গনসংযোগ চালাচ্ছেন মাধবখালীইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি কাজী মো. মিজানুর রহমান লাভলু। উন্নয়নেরপ্রচারনার মাধ্যমে গ্রামের এক প্রান্ত থেকে অণ্য প্রান্তে ঘুরে ফিরেজনসাধারনের কাছে গিয়ে মানবসেবা করার সুযোগ খুজে বেড়ান। তিনিউপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি মরহুম কাজী মো. মোখলেসুর রহমানেরজেষ্ট্য পুত্র। সে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পাওয়ার লক্ষে বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচারনাচালিয়ে যাচ্ছেন। ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে তাকে নিয়ে চলছে আলোচনা।এছাড়াও বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন তার কর্মীসমার্থকরা। এদিকে ‘১৯৯৬ সালে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়েতাঁর পিতা মরহুম কাজী মোখলেসুর রহমান উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতিছিলেন। এরপরে ২০০৪ সালে বিএনপি জোট সরকারের আমলে উপজেলা আওয়ামীলীগেরসভাপতি নির্বাচিত হন’। তৎকালীন আওয়ামীলীগের সভাপতি মরহুম কাজীমোখলেছুর রহমান অসুস্থ হওয়ায়র পরে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী প্রতিমাসে তাকে ১০হাজার টাকা এবং তাঁর মৃত্যুর পরে পরিবারকে ২০ লক্ষ টাকা অনুদান প্রদান করেন।মরহুম কাজী মোখলেসুর রহমানের সুযোগ্যে পুত্র উদীয়মান তরুন প্রজন্মের একজনসমাজসেবক ও ইউনিয়ন বাসীর বর্তমান প্রিয় নেতা কাজী মো. মিজানুর রহমানলাভলু একজন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক। তিনি ১৯৯১ সালে উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি,২০০৪ সালে পটুয়াখালী জেলা যুবলীগের সদস্য, ২০০৮ সালে উপজেলারমাধবখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক হন। পরে ২০১২ সালেমাধবখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি এবং ২০১৯ সালে দ্বিতীয়বারের মতোমাধবখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন তৃনমূল ভোট ও
সম্মেলনের মাধ্যমে। মাধবখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি কাজী মো.মিজানুর রহমান লাভলু বলেন,২০০১ পরবর্তী সময়ে বিএনপি জোট সরকারের আমলেমরহুম কাজী মোখলেছুর রহমানসহ আমার পরিবার নির্যাতনের শিকার হন। ২০০২সালে ২৮ ফেব্রুয়ারি তাদের ক্যাডার বাহিনীদ্বারা তৎকালীর উপজেলা আওয়ামীলীগেরসভাপতি ছেলে কাজী মিজানুর রহমান লাভলুকে কুপিয়ে পুকুরে ফেলে দিয়ে আমাররক্তাক্ত জামা-কাপড় হাতে নিয়ে আনন্দ উল্লাস করে। যা ওই সময়ে জাতীয় বিভিন্নপত্রিকায় প্রকাশিত হয়। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ওই সময়ে আপনার সহযোগীতায়পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি হই এবং সাহায্যে সহযোগীতা করেন। তিনি আরোবলেন,আমি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে মনেপ্রানেধারন করে মির্জাগঞ্জের মাধবাখালী ইউনিয়নের সকলস্তরের মানুষের সেবক হয়ে কাজকরতে চাই। আম আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পেয়ে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত
হলে জনগনের সেবার পাশাপাশি এলাকার কাংখিত উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনা করেমাধবখালী ইউনিয়নকে একটি ডিজিটাল, মাদকমুক্ত,আধুনিক ও মডেল ইউনিয়ন
হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। ডিজিটাল বাংলার রুপকার মাননীয় প্রধান মন্ত্রীজননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে যোগ্য মনে করেন এবং আওয়ামীলীগের মনোনয়নপ্রদান করেন,তাহলে আমি আমার যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে চেষ্টা করবো।