বাউফলে প্রশাসনের মাধ্যমে চলছে মা ইলিশ নিধনের মাহা উৎসব - Alokitobarta
আজ : শুক্রবার, ২১শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাউফলে প্রশাসনের মাধ্যমে চলছে মা ইলিশ নিধনের মাহা উৎসব


ফিরদাউস:পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার ধুলিয়া,কেশব পুর, কালাইয়া,তেতুলীয়া নদেপ্রশাসনের পাহারার মাধ্যমে মা ইলিশ নিধনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ৯ ইঅক্টোবর থেকে ৩০ শে অক্টোবর পর্যন্ত মা ইলিশ সংরক্ষনের জন্য প্রধান মন্ত্রী যেমহাৎ উদ্দেশ্য হাতে নিয়েছে।তা যেন মানতে নারাজ বাউফল প্রশাসন। সরজমিনেগিয়ে দেখা যায় যে, কালাইয়া, ধুলিয়া, কেশবপুর তেতুলিয়ায় হাজার-হাজারমিটার কারেন্ট জাল নদীতে এবং শত শত জেলে ছোট ছোট নৌকা এবং ট্রালারদিয়ে মহাউৎসবে মা ইলিশ নিধন করছে। উক্ত প্রশাসন দেখেও না দেখার ভান করছে।নাম না প্রকাশ করার শর্তে একাধিক ব্যক্তি বলেন, ধুলিয়া ইউনিয়নেরচেয়ারম্যান মোঃ আঃ রব তার ছেলে মান্নাসহ কালাইয়া নৌ-ফাঁড়ীর ইনচার্জ,এস আই মোঃ সোহাগ উক্ত এলাকার আওয়ামীলীগের একাধিক নেতাদের নিয়েসিন্ডেকেটের মাধ্যমে প্রতি জেলেদের কাছ থেকে ২৫,০০০/- (পঁচিশ হাজার)টাকা করে নিয়ে বৈধ করছে অভিযান। শুধু উক্ত এলাকা নয়, যেখানে কারেন্ট জালবানানো, বহন, সংরক্ষণ, অবৈধ।

সেখানে লাখ লাখ মিটার কারেন্ট জাল কারমাধ্যমে আসছে তা খতিয়ে দেখার প্রয়োজন মনে না করে জেলেদের অবৈধটাকা এবং মাছের জন্য নিজেদের দায়িত্ব কর্তব্য ভূলে জেলেদের সাথে আতাতকরে ভুড়ি টান টানে ব্যাস্ত হয়ে পড়ছে। ২০/০৯/১৯ ইং তারিখ বন্দর থানার একটিটিম মা ইলিশ রক্ষার্থে ভূল ক্রমে তেতুলিয়া নদে প্রবেশ করলে কালাইয়া নৌ-ফাঁড়ী ইনচার্জ এস আই সোহাগ সহ দুই শতাধিক জেলে বন্দর থানার কনেস্টবলমোঃ জুলফিকার আলী ও মোহাম্মাদ আলী কে মাথায় পিচতল ঠেকিয়ে কালাইয়ানিয়ে বেধড় মার-ধর করে। জুলফিকার আলী যে ট্রালারে ছিল সে ট্রালারের মাঝিকেও বেধড় মার-ধর করে। এবং মাঝির কাছ থেকে ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকাবিকাশের মাধ্যমে নেয় এস আই সোহাগ। এবং ট্রালার টি জিম্মি করে রাখে।অভিযান শেষে ত্রিশ হাজার টাকা দিয়ে ট্রালার ছাড়াইয়া নিয়ে আসার জন্যমাঝিকে বলে। এ বিষয় কালাইয়া নৌ ফাঁড়ীর ইনচার্জ এস আই সোহাগকেমুঠো ফোনে ফোন করলে উক্ত বিষয় এড়িয়ে যায়। এছাড়া কনেস্টেবল জুলফিকারআলীর কাছ থেকে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যেখানে আমারা সরকারী নিয়মেমা ইলিশ সংরক্ষণ এর জন্য ভূলক্রমে তেতুলিয়া নদীতে প্রবেশ করি। যেখানে আমরাজাল নদীতে না পড়তে পারে এ ব্যপারে খোজ-খবর রাখলেও যারা অবৈধ উপায়েসরকারী নিয়মকে বিদ্ধাঙ্গলী দেখাচ্ছে। তাদের কোন ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টাআমাদেরকে হেউ প্রতিপন্ন করেন। তবে উক্ত বিষয় উদ্ধতন কর্তৃপক্ষ প্রশসনিকতদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করবে বলে জানা যায়।

Top