কে এই মোস্তফা? মিডিয়া পাড়ায় যাহার আভিযোগের পাহার
পাখি আক্তার:মোস্তফা থেকে গোলাম মোস্তোফা যাহার নাম করন তিনি নিজেই করেন।তিনি আর কেহ নন দুলাল মাঝি,ছেলে বরিশাল সিটির ৩০ নং ওয়ার্ডের গণপাড়া এলাকার বাসিন্দা।এক সময় বিএনপির দুরধর্শ ক্যাডার,এডভোকেট মজিবার রহমান সরোয়ার এর একান্ত আস্থা ভাজন ছিল। এই মোস্তোফা মাঝি ছোট বেলা থেকে বাবার সাথে রাজমিস্ত্রীর কাজ করত।সে কখনো স্কুলে যায়নী।এদিকে জানাযায়,সে তাহার চাচাতো ভাই ও আত্মিয় স্বজনদের নিয়ে নারী ও মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত ছিল।তাহার মাদক দ্রব্য ফেনসিডিল ও গাজা চাকলাদার পরিবহনে ও জিএম পরিবহনে বক্সখাট ও সাপের বাক্সের মধ্যে করে অভিনব কায়দায় মাদক নিয়ে আসত। এই সেই মোস্তফা এলাকার কিছু দুষ্ট প্রকৃতির ছেলেপান নিয়ে কাশিপুর হাইস্কুলের সামনে হাইওয়ে রোড ছিনতাই করত।রিক্সায় আরোহী যাত্রীদের কাছে থেকে ছুরি ঢেকিয়ে ছিনতাই করত। ঘোষের বাড়ি দরজার সামনে হাইওয়ে রোডে ছিনতাই করত।
রাস্তার পাশে সরকারি কাছ কেটে বিক্রয় করত।এমনকি ডেলিফার্মের গরুর টেন্ডার বাজি থেকে শুরু সরকরি কর্ম কর্রতাদের জিম্মি সরকারি রাজস্ব ফাকি দেয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিত।তার হাতে ডেলিফার্মের কর্মকর্তা সহ নিরিহ মানুষেরা চরথাপ্পর খেয়ে নাজেহাল হতো। চৌমাথার বাজারে দোকানদার মেহেদী বেপর,খোসেদ আলম খলিফ,হোসেন হাওলাদার আরো অনেকের গায়ে হাত তোলেএমকি শ্রী গবিন্দ চন্দ্র দাস ওরফে চোরা গবিন্দ কে দিয়ে ডেলিফার্মের বাউন্ডারী ওয়ালের যথপ্রকার লোহা এংগেল,সাটার,কেসিগেট সহ আরো অনেক কিছু রাত্রে অন্ধকারে চুরি করে নিয়ে চিত। তার ভয়ে এলাকা বাশি মুখ খোলতেন না পরবর্তীতে এই চোরা গবিন্দসহ আরো তার সহযোগী দিয়ে মাদক ব্যবসা চালিয়ে চায়। যাহার কারনে একাদিক মামলায় এই মোস্তফা ও তার সহযোগী নাম থানায় কিছুদিন পূর্বে এই চোরা গবিন্দ গাজা বিক্রয় করতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা সাজা প্রাপ্ত হয়ে বর্তমানে জেল হাজোতে আছে। কাশিপুর চৌমাথায় আবুল হাচানাত আব্দুল্লাহ বাড়ি ম্যানেজার আব্দুল হাকিমের ছেলে মোঃ বাচ্চু কে দিয়ে বিএমপি ক্ষমতায় থাকার সময় জোড় পূর্ব মাদক বিক্রয় করার। যাহার প্রমান বাচ্চু কাছে জিজ্ঞাসা করলে পাওয়া যাবে বাচ্চুর এই নাম্বারে ০১৭৪০৬৮৩৮৫৩৭। ঐ সময় বাচ্চু কতিপয় ছয়মাইল গড়িয়ারপারে লোকের কাছে মাদক চালান আসার খবর দিয়ে লিটন মোল্লা, আবুল বাশার, খাটো নজরুল,সিদ্দিক,সুজন আরো অনেক জন মিলে সেই মাদক সাতমাইল বসে দরিয়ে দেয়। এই যের দরে লিটন মোল্লার বড় ভাই আবুল কালাম মোল্লা কে শহরে যাওয়ার পথে হাত, পা এর রগ কেটে দেয়। এই সংবাদ কালাম মোল্লা ফুফাতো ভাই জাহাঙ্গীর খবর পেয়ে নতুন বাজার থেকে আসার পথে পোষ্ট অফিস বাজারে বসে মোস্তফার বড় ভাই সেলিম মাঝি হাত কেটে ফেলে। ঐ সময় মোস্তফা বিরুদ্ধে থানায় একটি মাদক মামলা হয়। অন্যদিকে মোস্তফা বি.এড কলেজের কাজ শুরু থেকে ঠিকারদারকে জিম্ম করে ট্রাক ভর্তি মালামাল রট, সিমেন্ট তার বাড়ি নিয়ে যায়। সে মালামাল দিয়েই বাড়িতে বিল্ডিং তৈরী করেছে ।
যাহার প্রমাণ ঠিকাদার কাজ থেকে পাওয়া যাবে।বি.এড কলেজের দক্ষিন পাশে মাখন লালের বাড়ির পশ্চিম ঢাকা বরিশাল মহাসড়কের সংলগ্ন এক ভদ্রলোকের বাড়ি জমি জবর দখল করে নেই।এই সেই গোলাম মোস্তফা চৌমাথায় পূর্ব পাশে মাঝি বাড়ি মাজে মসজিদের কমিটির সভাপতি হয়ে মসজিদের আট শতাংশ জমি ষ্টলসহ মুন্না মাঝির নিকট মোটা অংকে টাকায় বিক্রয় করে ফেলে। এই মোস্তফা চৌমাথা বাজারের পশ্চিম পাশে হেমায়েত উদ্দিনের একটি দোকান জোড় পূর্বক নিয়ে যায় গত বছরের জুনের ২৭ তারিখ সে সেই অফিস হিসাবে ব্যবহ্র করে। আওয়ামীলীগ ৩০ নং ওয়ার্ডের উপদেষ্টা ও প্রবীন আওয়ামীলীগের সদস্য হারুনা অর রশিদ,মোঃ মাহমুদ হাসান হিরন,বরিশাল মহানগরীর আওয়ামীলীগের ৩০ নং ওয়ার্ডের দপ্তর সম্পাদক নির্বাচনের কাজ করে ফেরার পথে তাদের মারধর করে যাহা বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশ পায়। এই সেই গোলাম মোস্তফা আওয়ামীলীগে প্রবেশ করে পুরাতন আওয়ামীলীগের কর্মীদের নাজেহাল করে যাহার পরিপেক্ষিতে দুই বার দল থেকে বহিস্কার হয়।যাহার বহিস্কার আদেশ এখনো বহল অবস্থায় রয়েছে। আওয়ামীলীগ ৩০ নং ওয়ার্ডের সভাপতির থাকা কালিন যথপ্রকার অনুদন তাহা আত্মীয় স্বজনদের বিলিয়ে দেয় আর নেতাকর্মীদের বলে মেয়র সাহেব কিছুই দেয়নি।বরিশাল সিটি নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থি খাইরুল মামুন শাহিনের কাজ থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা খেয়ে দলের বিপক্ষে কাজ করে যাহার প্রমাণ পেয়ে দল থেকে বহিস্কার করে।নাম না প্রকাশ করার সত্তে একাদিক আওয়ামীলীগ ৩০ নং ওয়ার্ডের কর্মীরা জানায়,ভুইফোর আওয়ামীলীগ এর কারনে আমাদের আনেক আপমানিত হতে হয়েছে।আমরাচাই ৩০ নং ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগে ত্যাগী নেতারা নেতৃত্বে আসুক আর ভুইফোর আওয়ামীলীগে নেতৃত্ব চাই না।