দুর্গাপুর উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরিচ্ছন্নতাকর্মী নিয়োগে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা লুট পাট
শাহাদাত হোসেন রুবেল:বরিশাল সদর উপজেলার দুর্গাপুর উচ্চবিদ্যালয়ে পপরিচ্ছন্নতাকর্মী নিয়োগ কার্যক্রমে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকার দূর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগের তির বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব মোঃ হাবিবুর রহমান এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের কর্মচারী জনাব জামসেদুল আলম।নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল গোপন রেখে উৎকোচের বিনিময়ে নিজের পছন্দের লোকের নিয়োগ দিচ্ছেনএ নিয়ে বিদ্যালয়ের অন্যান্য নিয়োগ প্রত্যাশীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান।
অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে, সম্প্রতি দুর্গাপুর উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরিচ্ছন্নতাকর্মী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে স্কুল কর্তৃপক্ষ। সে অনুযায়ী ।গত ০১/০৯/২০১৯ ইংরেজী তারিখে শহীদ আরজুমনি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আবেদনকারীদের নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।অভিযোগে বলা হয়েছে,বিধি মোতাবেক নিয়োগ পরীক্ষার পরে উত্তীর্ণদের ফলাফল প্রকাশ করতে হবে এবং যিনি মেধা তালিকায় উত্তীর্ণ হবেন তিনিই নিয়োগ পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করবেন। কিন্তু ঘটছে তার উল্টোটা। নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল গোপন করে অনুক্তির্ণ ব্যক্তিকে উৎকোচের বিনিময়ে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ম্যানেজিং কমিটির একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, স্থানীয় মোঃ রাজিব নামে এক ব্যক্তিকে পরিচ্ছন্নতাকর্মী পদে নিয়োগ দেয়ার জোর পায়তারা চালাচ্ছেন
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের কর্মচারী জামসেদ আলম ওরফে(দালাল জামসেদ)ও বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান। এজন্য ওই ব্যক্তির কাছ থেকে ২লাখ৪০ হাজার টাকা উৎকোচ গ্রহন করা হয়েছে। বাকি আরো কিছু টাকা চাকুরী হওয়ার পরে পরিশোধের চুক্তি হয়েছে।সূত্রটি জানায়,উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের কর্মচারী জামসেদুল আলম ও হাবিবুর রহমানের সভায় রাজিব কে নিয়োগ দেওয়ার জন্য বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জোর চেষ্টা চালান। এদিকে অংশগ্রহণ পরিক্ষার্থী রা জানান মোঃ রাজিবের বাবা মোঃ শাহাবুদ্দিন সাথে এই মোবাইল নাম্বারে (০১৯১৫৯৪০৭২৬)২ লাখ ৪০ হাজার টাকা লেন দেনের চুক্তি করেন, বিনিময়ে রাজিব কে আগের দিন রাতে প্রশ্ন পএ সংগ্রহ করে দেবে। জামসেদুল আলম। তাছাড়া উল্লিখিত মোবাইল নাম্বারটিতে কথা হয়েছে তা ট্রাক করলেই সত্যতা প্রমানিত হবে।এছাড়া দপ্তরী নিয়োগে বানিজ্যের অভিযোগের প্রশ্নতোলা মাত্রই ব্যস্ততার অজুহাত দেখিয়ে এড়িয়ে যান বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি।