মির্জাগঞ্জে স্যানিটারী ইন্সেপেক্টরে বিরুদ্ধে স্বাক্ষর জাল করে লাইন্সেস দেয়ার অভিযোগ
মির্জাগঞ্জ(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি:পটুয়াখালী জেলা সিভিল সার্জন ও জেলা স্যানিটারী ইন্সেপেক্টরের স্বাক্ষরজাল-জ্বালিয়াতি করে ৪টি ব্যবসা প্রতিষ্টানে নামে লাইসেন্স দেয়ারঅভিযোগ পাওয়া গেছে মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্যানিটারীইন্সেপেক্টর মোঃ মাকছুদুর রহমানের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযোগেরভিত্তিত্বে মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা তদন্ত পূর্বক এর সত্যতাপেয়ে প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন জেলা সিভিল সার্জন অফিসে।
জানাযায়, মির্জাগঞ্জ উপজেলার মহিষকাটার বাজারের মের্সাস খন্দকারষ্টোর,মের্সাস জসিম ষ্টোর এন্ড রেন্টুরেন্ট,মের্সাস আয়শা হোটেল এন্ড
রেষ্টুরেন্ট, পায়রাকুঞ্জু বাজারের মের্সাস খান ষ্টোরসহ চারটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সে পটুয়াখালী সিভিল সার্জনের স্বাক্ষর জাল করেলাইন্সেস দেয়া হয় এবং চারটি লাইন্সেসের তিনটিতে পটুয়াখালী জেলাস্যানিটারী ইন্সেপেক্টরের কোন স্বাক্ষর নেই। অন্য একটি লাইন্সেসে জেলা
স্যানিটারী ইন্সেপেক্টরের স্বাক্ষর থাকলেও সেটিও জাল জ্বালিয়াতি করা হয়েছে।এব্যাপারে উপজেলা স্যানিটারী ইন্সেপেক্টর মোঃ মাকছুদুর রহমান এ ঘটনাঅস্বীকার করে বলেন, আমি কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে জাল-জ্বালিয়াতি করেলাইন্সেস দেই নাই এবং লাইন্সেসে কে স্বাক্ষর দিয়েছে তা আমি জানি না।
আমার অভিযোগের বিষয়ে লিখিত জবাব দিয়েছি।এব্যাপারে মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ দিলরুবা ইয়াসমিনলিজা এর সত্যতা স্বীকারnকরে বলেন,অভিযোগটি তদন্ত করে পটুয়াখালী জেলাসিভিল সার্জন ও জেলা স্যানিটারী ইন্সেপেক্টরের স্বাক্ষর জাল-জ্বালিয়াতিরসত্যতা পাওয়ায় গেছে এবং এর প্রতিবেদন সিভিল সার্জন অফিসেপাঠিয়ে দেয়া হয়েছে।