ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে সংবাদ করর্মিরা গেলে দেশীও অস্ত্র প্রদর্শন করলে প্রাণের ভয়ে পালিয়ে এলো সংবাদ কর্মিরা।
আলোকিত বার্তা:ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অভিযোগ উঠেছে বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরামদ্দি ইউনিয়নের সঠিখোলা গ্রামের মৃত লতিফ খানের ছেলে শাহাজাহান খান এর বিরুদ্ধে।১৯৭১এর মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেননি বলে অভিযোগ গ্রাম বাসির।মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি সিলেটে কাজ করত।দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে এলাকায় আসে শাহাজাহান খান।পরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন কারি মুক্তিযোদ্ধাদের নানা সুযোগ সুবিদার কথা সুনে মোটা অংকের অর্থের বিনিময় মুক্তিযোদ্ধাদের সনদ তৈরির কাজে লেগেপরেন তিনি।সুত্রে জানাযায়,মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন কারি মুক্তিযোদ্ধাদের লিস্টে তার নাম নেই।অথচ তার কাছে কাছে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন কারি মুক্তিযোদ্ধার সনদ।এর পরও অর্থের বিনিময় মুক্তি যোদ্ধার কোটায় তার ছেলে আসলামের পুলিশের চাকরি হয়।এদিকে স্থানীয় একাদিক সুত্রজানায় পুলিশে চাকরি হওয়ার পর তার বড় ছেলে শামীম আহমেদ ওরফে মাদক সম্রাট খোকন ফ্লাক্সিলোডের ব্যাবসার আরালে জম জমাট মাদকের ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধা দাবিদার শাহাজাহান খানের বাড়িতে বার বার গেলেও তার দেখা পায়নি সংবাদ করর্মিরা।সাংবাদিকদের উপস্থিত টের পেয়ে পালিয়ে থাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা শাহাজাহান খান।এ বিষয়ে একি বাড়ির মুক্তিযোদ্ধা আ:জববার খান জানান শাহাজাহান খান মুক্তিযুদ্ধের সময় সিলেটে কাজ করত।দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে এলাকায় আসে।পরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন কারি মুক্তিযোদ্ধাদের নানা সুযোগ সুবিদার কথা সুনে মোটা অংকের অর্থের বিনিময় মুক্তিযোদ্ধাদের সনদ তৈরি করে।সে কখনোই মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন এমন প্রমান সে দিতে পারবে না।
এ ব্যাপারে তার ভাই আলতাব খান জানান শাহজাহান খান মুক্তিযোদ্ধা সে কথা আমি কেম্যারার সামনে বলতে পারবো না। গ্রামবাসীর দাবী ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা শাহাজাহান খানের বিরুদ্ধে সুষ্টতদন্ত হোক।এদিকে শাহাজাহান খানের পুত্র মাদক ব্যবসায়ী শামীম বেপরা বাবে গ্রামে গ্রামে ১২/১৫জন মাদক সেবীদের নিয়ে মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ।অন্যদিকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা শাহাজাহান খানের বাড়িতে সংবাদ করর্মিরা গেলে মাদক ব্যবসায়ী শাহাজাহান খানের পুত্র শামীমসহ ১২/১৫জন একত্রহয়ে সংবাদ কর্মিদের উপর চরাও হয়।দেশীও অস্ত্র প্রদর্শন করলে সংবাদ কর্মিরা স্থান ত্যাগকরে প্রান রক্ষাকরে বলে জানান সংবাদ কর্মিরা।
বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরামদ্দি ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার জানায়,চরামদ্দি ইউনিয়নের সঠিখোলা গ্রামের খান বাড়ি মুক্তিযোদ্ধা আ:জববার খান ছাড়া কাউকে চিনি না।শাহাজাহান খা মুক্তিযুদ্ধের সময় কোথায়,কোন সেক্টরে,কোন কমান্ডার এর অধিনে যুদ্ধে অংশগ্রহন করেছে আমাদের জানা নেই।
বাকেরগঞ্জ উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার জানায়,সঠিখোলা গ্রামের খান বাড়ি মুক্তিযোদ্ধা আ:জববার খান ছাড়া কাউকে চিনি না।শাহাজাহান খা মুক্তিযোদ্ধা কি না? খাগজ পত্র না দেখে বলতে পার বনা।
শাহাজাহান খা এর সাথে বার বার চেষ্টা করার পর মুঠোফোনে ঘটনা সত্যতা শিকার করে বলেন সংবাদ কর্মীদের সাথে কথার কাটাটি হয়েছে।মুক্তিযুদ্ধের সময় কোথায়,কোন সেক্টরে,কোন কমান্ডার এর অধিনে যুদ্ধে অংশগ্রহন করেছি তা কাগজ না দেখে বলতে পারবনা। বলে ফোন কেটেদেন।
স্থানীওরা জানায় শাহাজাহান খানের পুত্র শামীমসহ ১২/১৫জন একত্রহয়ে যে সংবাদ কর্মিদের উপর চরাও হয়েছে তারাই গ্রামে গ্রামে শামীমরে সহযোগিতায় মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।শাহাজাহান খান ও পুত্র শামীম খান কে আইনের আওতায় এনে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে বিচার করা হোক।